ডাঃ আবুল মহসিন গ্রামাণিক ১৯১৮ সালে লালমনিরহাট জেলার সদর উপজেলার লালমনিরহাট পৌরসভায় এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম মোজাহার আলী পঞ্চায়েত। তাঁর পিতা তৎকালীন লালমনিরহাট ইউনিয়নের দীর্ঘদিন পঞ্চায়েত আরও পড়ুন...
১৯৫২ সালে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান জুড়ে। ভাষা সংগ্রামে পিছিয়ে ছিল না লালমনিরহাট। ১৯৪৮ থেকে ১৯৫২ পর্যন্ত লালমনিরহাটের ছাত্রসমাজ ও রাজনৈতিক নেতৃত্ব ধারাবাহিকভাবে মাতৃভাষার দাবিতে আন্দোলন করেছেন। আরও পড়ুন...
১৯৮০ সালের দিকে কয়েকজন বন্ধু মিলে ভাষা শহীদদের স্মরণ করার জন্য তৈরি করে একটি শহীদ মিনার। সে সময় এখানে মানুষজন এই শহীদ মিনারে ২১শে ফেব্রুয়ারি ফুলেল শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপনের পাশাপাশি করতো আরও পড়ুন...
পল্লীকবি জসীম উদ্দিন-এঁর “মামার বাড়ি” কবিতার পংক্তিগুলো লালমনিরহাটের আম বাগানগুলোতে বাস্তব রূপ পেতে চলেছে। চলতি মৌসুমে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি আরও পড়ুন...
লালমনিরহাটে বিদ্যুতায়নের ফলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী স্বাবলম্বী হচ্ছে দিনকে দিন। লালমনিরহাট পল্লীবিদ্যুৎ সমিতি ও নেসকো লিমিটেড লালমনিরহাট বিদ্যুৎ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ এর মাধ্যমে শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের ঘরে ঘরে বিদ্যুতায়নের আরও পড়ুন...
আন্তর্জাতিক নদী শাসন আইনকে অমান্য করে একতরফা ভাবে ভারতীয় নদী শাসনের কারণে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোর মানচিত্র থেকে ৫৭টি নদী হারিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের দিকে প্রবাহিত নদীগুলোর উপর ভারতের একের পর এক আরও পড়ুন...
লালমনিরহাট জেলা সদরের কুলাঘাট ইউনিয়নের শিবেরকুটি ‘সরেয়ারতলের ঘাট’ ও ‘ময়দানের ঘাট’ এলাকায় ২টি সেতু নির্মিত হলে বদলে যাবে ১৪হাজার মানুষের ভাগ্য। লালমনিরহাটের সর্ব পূর্বের উপজেলা লালমনিরহাট সদর। এ উপজেলার লালমনিরহাট আরও পড়ুন...
মান্দারের ইংরেজী নাম Indian coral tree আর এর বৈজ্ঞানিক নাম Erythrina variegeta বা erythrina orientalis. বইয়ের ভাষায় এর নাম পরিজাত আর আঞ্চলিক বা স্থানভেধে এর নাম মাদার, মান্দর, মন্দার, পালতে আরও পড়ুন...
পানি না থাকায় তিস্তা নদীর প্রায় ১শত ৩০কিলোমিটার জুড়ে এখন ধু ধু বালু চরে পরিণত হয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের একতরফা শাসন নীতির কবলে পড়ে বসন্তেই যৌবন হারিয়ে মরতে বসেছে এক আরও পড়ুন...
ঋতুরাজ বসন্তে ফুলে ফুলে ছেয়ে গেছে লালমনিরহাটের শিমুল গাছ। যেখানে গাছগুলো ফুলে ফুলে ভরে উঠেছে। এখানকার রাস্তাগুলো দিয়ে পর্যটকদের ফাগুনের আগুন ঝরানো হিল্লোল দোঁলা দিয়ে-গাওয়ার ইচ্ছা করবে কবি গুরু রবীন্দ্র আরও পড়ুন...