রাজনৈতিক মামলা ও নির্যাতনের তথ্য: ১৯৭৯ সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কালে বি.এন.পির সন্ত্রাসী কর্তৃক হামলার শিকার। স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী অন্দোলনে পুলিশের হামলা ও নির্যাতনের শিকার। ২০০২ সালে ২৮ এপ্রিল জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বি.এন.পির আগ্নেয় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের দ্বারা আক্রমনের শিকার, পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার এবং ডিটেনশনের শিকার। মহামান্য হাইকোর্টের আদেশে মুক্তির পর পূনরায় দ্রুত বিচার আইনের মামলার শিকার। উল্লেখ্য যে, উক্ত দ্রুত বিচার আইনের মামলাটি চ্যালেঞ্জ করে উল্লেখিত আইনের কার্যকারিতার উপর নিষেধাজ্ঞা লাভ এবং বি.এন.পির জামাত জোট কর্তৃক আনীত মামলাটি প্রত্যাহারে বাধ্য করা।

সামাজিক কর্মকান্ড: সভাপতি, জেলা আইনজীবি সমিতি, লালমনিরহাট। সদস্য, ট্রাষ্ট্রি বোর্ড, ডায়াবেটিক সমিতি, লালমনিরহাট। সভাপতি, পরিচালনা পর্ষদ, তিস্তা আলিয়া মাদ্রাসা, লালমনিরহাট। সভাপতি, পরিচালনা পর্ষদ, কামরুননেছা মহাবিদ্যালয়, লালমনিরহাট। সভাপতি, পরিচালনা পর্ষদ, শেখ ফজলল করিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, লালমনিরহাট। সভাপতি, পরিচালনা পর্ষদ, খুনিয়াগাছ এস.সি উচ্চ বিদ্যালয়। সভাপতি, মানবাধিকার সংস্থা, লালমনিরহাট। চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, লালমনিরহাট ইউনিট। সভাপতি, উকিলপাড়া জামে মসজিদ-নামাজ খানা জামে মসজিদ-কাচারীর পাড় জামে মসজিদ, লালমনিরহাট। প্রধান পৃষ্ঠপোষক, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, লালমনিরহাট। সভাপতি, বেলের ভিটা সার্বজনীন দূর্গা মন্দির-বারহাত কালী মন্দির, লালমনিরহাট। প্রধান পৃষ্ঠপোষক, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, লালমনিরহাট। পৃষ্ঠপোষক, বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা-বঙ্গবন্ধু আবৃতি পরিষদ, লালমনিরহাট। প্রধান উপদেষ্টা, জাকির স্মৃতি সংসদ ও পাঠাগার, লালমনিরহাট। এ ছাড়াও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ড ও সংগঠনের সাথে জড়িত।

জেলা পরিষদ প্রশাসক/চেয়ারম্যান/ প্রশাসক হিসেবে কর্মতৎপরতা: প্রশাসক, জেলা পরিষদ, লালমনিরহাট ২৬/১২/২০১১ হতে ৩০/১২/২০১৬খ্রি. চেয়ারম্যান, জেলা পরিষদ, লালমনিরহাট ০৬/০১/২০১৭ হতে ২৫/০৪/২০২২খ্রি. প্রশাসক, জেলা পরিষদ, লালমনিরহাট ২৭/০৪/২০২২খ্রি. হতে অদ্যবধি দায়িত্বরত কর্মতৎপরতায়- শেখ রাসেল শিশু পার্ক নির্মাণ। ভাষা আন্দোলন থেকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন শীর্ষক মূর‌্যাল সম্বলিত মুক্তিযোদ্ধা মঞ্চ নির্মাণ। জেলার প্রবেশ দ্বার নির্মাণ। দুইটি অত্যাধুনিক শীতাতাপ নিয়ন্ত্রিত অডিটোরিয়াম কাম মাল্টি পারপাস হল নির্মাণ। তিনটি ডাকবাংলো নির্মাণ। শহীদ মিনার নির্মাণ। জেলার ৮০% মসজিদ-মন্দির এবং ১০০% গির্জায় অনুদান প্রদান। কবরস্থান ঈদগাহ মাঠ সংস্কার। অধুনালুপ্ত ছিট মহল সমূহে মহিলাদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে সেলাই ও হস্ত শিল্প প্রকল্প চালু করণ। আউট সোর্সিং প্রকল্প চালু করণ। অধুনালুপ্ত ছিটমহল সমূহে নিরাপদ পানীয় সরবরাহের প্রকল্প গ্রহণ। পঙ্গু ও বয়স্কদের হুইল চেয়ার প্রদান। শিক্ষার্থীদের অর্থ এবং বাইসাইকেল প্রদান। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মিড-ডে মিল এর জন্য আর্থিক সহায়তা প্রদান। দরিদ্র পরিবারের বিবাহ ও চিকিৎসার জন্য আর্থিক সাহায্য প্রদান। বিভিন্ন জাতীয় দিবস উপলক্ষে শিশু-কিশোর-যুবকদের মধ্যে শিক্ষা মূলক প্রতিযোগিতার আয়োজন। বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক সহায়তা প্রদান। মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের সম্মাননা প্রদান। কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলায় লকডাউন-এর সময় দরিদ্র জনসাধারণের  মাঝে =১,০৯,০০,০০০/- (এক কোটি নয় লক্ষ) টাকার খাদ্য দ্রব্যাদি ও  প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সরবরাহ করণ। নিজস্ব তহবিল থেকে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবেলায় লকডাউন-এর সময় দরিদ্র জনসাধারণের মাঝে =৫০,০০,০০০/- (পঞ্চাশ লক্ষ) টাকার খাদ্য দ্রব্যাদি ও  প্রয়োজনীয় সরঞ্জামাদি সরবরাহ করণ। শীতার্থদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ। শীতার্থদের মাঝে শীতবস্ত্র চাদর বিতরণ।

ব্যক্তিগত উদ্যোগ: অধুনালুপ্ত ছিটমহল ভিতরকুটিতে এলাকার শিক্ষা বিস্তার ও দলিয় শিক্ষিত বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে ব্যক্তিগত উদ্যোগে সালেহা রহমান প্রাথমিক বিদ্যালয়  প্রতিষ্ঠান নির্মাণ। পশ্চিম বড়ুয়ায় ব্যক্তিগত উদ্যোগে একটি উচ্চ বিদ্যালয় নির্মাণ। লালমনিরহাট সদর খুনিয়াগাছ ইউনিয়নে মতিয়ার রহমান বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয় নির্মাণ। অধুনালুপ্ত ছিটমহল বোয়ালমারী বাঁশপচাই এ আদর্শ একাডেমী উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠান নির্মাণ।