শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
আদিতমারীতে জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এর সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে রেলওয়ে শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে র‍্যালি ও শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এর সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ভুল কীটনাশক প্রয়োগে পুড়ে গেছে কৃষকের ধানক্ষেত! অধ্যক্ষ আবশ্যক এস বি এফ নার্সিং ইনিসটিটিউট, লালমনিরহাট লালমনিরহাটে কিন্ডার হিল্পস্ ওর্য়্যাক সংস্থার ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে উপবৃত্তি, খাদ্য সামগ্রী ও স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ৪শত ৭৩টি পূজা মন্ডবে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হবে! হাতীবান্ধায় নব যোগদানকৃত জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার মহোদয়ের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্টেে অভিযানে ১০হাজার টাকা জরিমানা! পাটগ্রামে নবাগত জেলা প্রশাসকের সাথে পরিচিত ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
সোনালী আঁশ পাট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা

সোনালী আঁশ পাট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষীরা

লোকসানের আশঙ্কা নিয়ে সোনালী আঁশ পাট নিয়ে স্বপ্ন বুনছেন লালমনিরহাটের বিভিন্ন নদী-নালা, খাল-বিলের পাড়ের পাট চাষীরা। নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খোলার প্রত্যাশা নিয়ে চলতি মৌসুমে পাট কাটা, জাগ দেয়া ও পাটকাঠি থেকে পাট ছাড়ানোর কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন তারা।
জানা যায়, অন্য বছরের তুলনায় এবার পাটের আবাদ ভালো হওয়ায় কৃষকের মুখে ফুটেছে হাসি। তবু দাম নিয়ে রয়েছে সংশয়। সময় মতো পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হওয়ায় লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় পাট কেটে জলাশয়ে জাগ দেয়া, পাট ছিলা নিয়ে ব্যস্ত চাষীরা।
আবার কোথাও দেখা গেছে, নারী-পুরুষ মিলে পাট থেকে আঁশ ছাড়ানোর কাজ করছেন। খরচ বাঁচাতে রিবোন রেটিং পদ্ধতিতে আঁশ ছাড়ানোর জন্য কৃষি বিভাগ কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করলেও তাতে আগ্রহ নেই তাদের। কৃষক যদি ৩৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা মণ দরে পাট বিক্রি করেন তাহলে লাভবান হবেন। ন্যায্যমূল্য পেলে কৃষকরা আরো বেশি পাট চাষে আগ্রহী হয়ে উঠবেন।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের ধাইরখাতা গ্রামের কৃষক মোঃ আহের আলী জমিতে পাট চাষ করেছেন। পাটও ভালো হয়েছে এবং অন্য বছরের তুলনায় ভালো দাম পাওয়ার আশা করছেন তিনি।
চর খাটামারী এলাকার পাটচাষি এস এম হাসান আলী বলেন, এ বছর বন্যায় আমার পাট ক্ষেত তলিয়ে গেছে। এখন পাটগাছগুলো মরে যাচ্ছে। এতে আমি আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
অন্যান্য পাট চাষীরা বলেন, যদি সরকার পাটের ভালো দাম নির্ধারণ করে তাহলে আর্থিকভাবে কিছু লাভবান হবেন।
এ বিষয় উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, এবার কৃষকের মাঝে বীজ সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। আশা করছি ফলনও ভাল হবে নিয়মিত চাষীদের পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি। তবে দাম ভাল পেলে কৃষকেরা আরও উদ্বুদ্ধ হবে পাট চাষে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone