প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২৭, ২০২৪, ৮:২৩ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ জুলাই ১৩, ২০২২, ৩:৩৫ পি.এম
বাক্সকচুর আবাদ বেড়েছে
লালমনিরহাটে বাক্সকচুর আবাদ বেড়েছে। লালমনিরহাট জেলার বাজারগুলোতে বাক্সকচুশাকের চাহিদা বেড়েছে। লালমনিরহাট জেলা শহরের অলি-গলিতেও বাক্সকচুশাক বিক্রি হচ্ছে। দিন দিন বাক্সকচুর লতির চাহিদা বেড়েই চলছে।
দেশে কচুর অনেক রকমের ব্যবহার রয়েছে। কচুশাক, কচুর ডগা, কচুরমুখী ও লতি সবজি হিসেবে খাওয়া হয়। কচুতে প্রচুর পরিমাণ লৌহ ও ভিটামিন থাকে।
চলতি মৌসুমে বর্ষার প্রকোপ বেশি থাকায় বাক্সকচুর সেচ খরচও কম হয়েছে। যেখানে দুদিনে একবার সেচ আর প্রতি সেচেই সার দিতে হয় সেখান এ বছর খরচও কম হয়েছে। রোগ ও পোকাও তুলনামূলক কম।
বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে লতিরাজ কচু চাষ পদ্ধতি জেনে উৎপাদন বাড়িয়ে চাহিদা পূরণ করা সম্ভব।
গুড়িয়াদহ (মন্ডলের হাট) গ্রামের বাক্সকচু চাষী মোঃ আমিনুল ইসলাম বলেন, আমি কিছুর দুর মাটিতে বাক্সকচুর চাষ করেছি। যা নিজের চাহিদা মিটিয়ে বাজারে বিক্রয় করছি। এতে আমার বাড়তি অর্থ আয় হচ্ছে।
ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, বাক্সকচু চাষ খুবই লাভজনক। চাষিরা বাক্সকচু চাষ করে বেশ ভালো লাভ করছেন। সেই সঙ্গে দিন দিন বাক্সকচু চাষ এ জেলায় বেড়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাক্সকচুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টি থাকে। মুখীকচুর পাশাপাশি লতিরাজ কচু চাষ করেও কৃষকরা কম সময়ে লাভবান হচ্ছেন। কচুশাক খাওয়া ভালো। সে কারণে মানুষ এ শাক বেশি খাচ্ছে।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : অধ্যক্ষ মোঃ রবিউল ইসলাম মানিক
সম্পাদক : মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ
প্রকাশক : মোঃ রমজান আলী
নির্বাহী সম্পাদক : মোঃ হেলাল হোসেন কবির
সাপ্তাহিক আলোর মনি- সাহেব পাড়া (বড় মসজিদ) সংলগ্ন, রেলওয়ে কোয়ার্টার নং- এল/১৫০-৩ স্টেশন রোড, লালমনিরহাট-৫৫০০ হতে প্রকাশিত ও প্রচারিত এবং অংকিতা প্রিন্টিং প্রেস, নিউক্রস রোড/প্রেস ক্লাব মার্কেট, রংপুর হতে মুদ্রিত।
Copyright © 2024 আলোর মনি. All rights reserved.