শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে হেমন্তের বিদায়লগ্নে জেঁকে শীতের দাপট লালমনিরহাটের নদীগুলোর চরে এখন সবুজ বিপ্লব লালমনিরহাটে চাকরীচ্যুত সকল বিডিআর সদস্যকে চাকরীতে পুনর্বহালের দাবিতে- মানববন্ধন অনুষ্ঠিত বিএনপি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে: লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু লালমনিরহাটে এলসিসিআই মডেল স্কুলের পাঠ সমাপনী ২০২৪খ্রি. অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দিন দিন কমছে আখ চাষ লালমনিরহাটের শালবন হতে পারে পর্যটন কেন্দ্র লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন
পরিত্যাক্ত মোগলহাট স্থলবন্দর পরিদর্শন

পরিত্যাক্ত মোগলহাট স্থলবন্দর পরিদর্শন

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটের পরিত্যাক্ত মোগলহাট স্থলবন্দর পরিদর্শন করলেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোঃ আবু জাফর।

 

সীমান্তবর্তী মোগলহাটে স্থলবন্দর করার বিষয়ে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক মোঃ আবু জাফর-এঁর নিকট সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় একটি প্রতিবেদন চেয়েছেন।

 

তারই অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (৭ জুন) সকালে লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের পরিত্যাক্ত স্থলবন্দর পরিদর্শনে আসেন লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক।

 

এ সময় তাঁর সফরসঙ্গী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লালমনিরহাট সদর উপজেলা ভূমি অফিসার মোঃ রুবেল রানা, মোগলহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব।

 

ভারত থেকে সহজে পণ্য পরিবহনের জন্য বাংলাদেশের মোগলহাটের সক্ষমতা ও সুযোগ সুবিধা পর্যবেক্ষণ করেন তারা।

 

উল্লেখ্য যে, লালমনিরহাটের সীমান্তবর্তী মোগলহাট স্থলবন্দর পুনঃরায় সচল হলে দেশের উত্তরের জনপদের সঙ্গে খুলতে পারে চার দেশীয় ব্যবসা বাণিজ্যের একটি নতুন দ্বার। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি আমদানি-রপ্তানিতে পরিবহণ খরচ কমবে বলছেন সংশ্লিষ্টরা।

 

লালমনিরহাটের মোগলহাটে এক সময় এখান থেকে ভারতের সঙ্গে ছিল সরাসরি রেলওয়ের যোগাযোগ। ছিল মোগলহাট স্থলবন্দর ও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টও। কিন্তু ১৯৮৮ সালে গুরুত্ব হারায় মোগলহাট স্থলবন্দরটি, পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ১৯৯৫ সালের দিকে।

 

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশের মোগলহাট অংশে ধরলা নদীর তীর পর্যন্ত সড়ক পথের উন্নয়ন করা হয়। এছাড়া নদীর দুইপাড়েই আছে পরিত্যাক্ত রেলওয়ে স্টেশন। এটি সচল হলে দেশের উত্তর জনপদের সঙ্গে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চল, আসাম ছাড়াও ভুটান এবং নেপালের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্যের নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। তাই এই স্থলবন্দর পুনঃরায় চালুর দাবি অনেকেরই।

 

স্থানীয়রা জানায়, দুই দেশের সরকার যদি এই স্থলবন্দরটি চালু করে খুব অল্প সময়ে আমরা এখান থেকে আসাম প্রদেশে যেতে পারবো। আমরা আশায় আছি এই স্থলবন্দরটি চালু হবে। এর ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের দিক দিয়েও এই অঞ্চলটি সমৃদ্ধ হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone