শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা লালমনিরহাটে সরকার ফার্মেসী এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি (জিআর) চাল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ
স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় স্বামী নির্যাতনের অভিযোগ

স্ত্রীর বিরুদ্ধে থানায় স্বামী নির্যাতনের অভিযোগ

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের আহাম্মদ শরিফ নামে এক কাপড় ব্যবসায়ী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তুলেছেন। ওই কাপড় ব্যবসায়ী নির্যাতন থেকে বাঁচতে তার স্ত্রী  রোকেয়া বেগম মায়ার বিরুদ্ধে হাতীবান্ধা থানায় অভিযোগ করেছেন। ওই অভিযোগ পত্রে স্ত্রীর পাশাপাশি তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রাকে আসামীকেও করা হয়েছে।

 

হাতীবান্ধা থানা সূত্রে জানা গেছে, হাতীবান্ধা শহরের কাপড় ব্যবসায়ী ও দক্ষিণ গড্ডিমারী গ্রামের নছের উদ্দিনের পুত্র আহাম্মদ শরিফ থানায় তার স্ত্রী, পুত্র আহসান হাবিব মোজাহিদ, মেয়ে আসমাইল হুসনা সোনিয়া, শ্যালক আঃ ছালাম রোকন ও ভায়রা কোরবান আলীকে আসামীকে করে একটি অভিযোগ দিয়েছেন। তার আগে তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া বাদী হয়ে হাতীবান্ধা থানায় আহাম্মদ শরিফের বিরুদ্ধেও মামলা দায়ের করেন।

 

আহাম্মদ শরিফ তার অভিযোগ পত্রে দাবী করেন, বিয়ের পর থেকেই তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া তাকে নানা সময় শারীরিক নির্যাতন করেন। স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়া জোর পুর্বক তার কাছে জমি কবলা করে চায়। এ ঘটনায় তার স্ত্রীকে তার পুত্র, মেয়ে, শ্যালক ও ভায়রা সহযোগিতাও করেন। তাদের নির্যাতন থেকে বাঁচতে গত ৫ মে আহাম্মদ শরিফকে আদালতের মাধ্যমে স্ত্রী রোকেয়া বেগম মায়াকে তালাক প্রদান করেন। কিন্তু তারপরও গত ১১ জুন তাকে নির্যাতন করেন স্ত্রী, পুত্র, মেয়ে, শালক ও ভায়রা।

 

আহাম্মদ শরিফ বলেন, আমাকে শুধু আমার স্ত্রী নয়, আমার ছেলেও কয়েক বার নির্যাতন করেছেন এলাকায় গেলে শত শত মানুষ সাক্ষী দিবেন।

 

তবে আহাম্মদ শরিফের এসব অভিযোগ অস্বীকার করে তার রোকেয়া বেগম মায়া বলেন, আমার স্বামী ২য় বিয়ের অনুমতি চেয়ে ছিলেন। অনুমতি না দেয়ায় আমাকে নির্যাতন করেন ।

 

হাতীবান্ধা থানার অফিসার ইনচার্জ ওমর ফারুক বলেন, ইতোমধ্যে সহকারী পুলিশ সুপারসহ আমি সড়ে জমিন তদন্ত করেছি। পুরো বিষয়টি আরো অধিকতর তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone