আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার তিস্তা, ধরলা, রত্নাই, স্বর্ণামতি, শিংগীমারী, সানিয়াজান, ত্রিমোহনী, সাকোয়া, মরাসতি, ধোলাই, গিদারী, ছিনাকাটা নদীগুলোর চরে নানাবিধ ফসলের চাষাবাদে কৃষি কাজে এনে দিয়েছে এখন সবুজ বিপ্লব।
এসব চরে ধান, ভূট্টা, আলু, ফুলকপি, বাঁধা কপি, কুমড়া, পানি কুমড়া, লাউসহ বিভিন্ন ফসলের চাষাবাদ করে কৃষকরা এখন স্বাভলম্বী হয়ে উঠেছে। চরের বালুর উপর পলি জমে লালমনিরহাটের নদীর তীরবর্তী জনসাধারণ চরে নানাবিধ পদ্ধতিতে ফসল ফলানো শুরু করেছে।
নদীগুলোর চর এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নদীর ভাঙ্গনের শিকার নিঃস্ব পরিবারগুলো জেগে ওঠা চরে নানাবিধ ফসল চাষ করে আবারও স্বাভলম্বী হচ্ছে এখন। এসব ফসল চাষ করে অনেকটা সফলতাও পেয়েছে অনেকে। এখন আর তাদের সংসারে আগের মতো অভাব-অনটন নেই বললেই চলে। সংসারে ফিরে এসেছে স্বচ্ছলতা।
কোদালখাতা গ্রামের রত্নাই নদী বিধৌত এলাকার কৃষক কমল কান্ত বর্মন বলেন, রত্নাই নদীর বালুচরে বিভিন্ন ফসল চাষ করে সফলতা পেয়েছি। এখন আর জমি পতিত থাকছে না। সব জমিতেই ফসল ফলছে। আমরাও বাড়তি আয় করছি।
চর খাটামারী গ্রামের ধরলা নদী বিধৌত এলাকার কৃষক এস এম হাসান আলী বলেন, ধান, ভূট্টা, মিষ্টি কুমড়া, লাউ, শসা, করলা চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে। এতে করে কৃষকরা এখন আর অলস সময় কাঠাচ্ছে না। সেই সাথে ফসল ফলিয়ে আয় করেছে।
সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি : অধ্যক্ষ মোঃ রবিউল ইসলাম মানিক
সম্পাদক : মোঃ মাসুদ রানা রাশেদ
প্রকাশক : মোঃ রমজান আলী
নির্বাহী সম্পাদক : মোঃ হেলাল হোসেন কবির
Copyright © 2024 আলোর মনি. All rights reserved.