শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে হেমন্তের বিদায়লগ্নে জেঁকে শীতের দাপট লালমনিরহাটের নদীগুলোর চরে এখন সবুজ বিপ্লব লালমনিরহাটে চাকরীচ্যুত সকল বিডিআর সদস্যকে চাকরীতে পুনর্বহালের দাবিতে- মানববন্ধন অনুষ্ঠিত বিএনপি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে: লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু লালমনিরহাটে এলসিসিআই মডেল স্কুলের পাঠ সমাপনী ২০২৪খ্রি. অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দিন দিন কমছে আখ চাষ লালমনিরহাটের শালবন হতে পারে পর্যটন কেন্দ্র লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন
পান চাষে স্বাবলম্বী কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন

পান চাষে স্বাবলম্বী কোদালখাতার অনিল চন্দ্র বর্মন

Exif_JPEG_420

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটের কোদালখাতায় পান চাষ করে সংসারের হাল ধরেছেন কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন। সামান্য পুঁজিতে এ কৃষক কঠোর পরিশ্রম করে পান চাষ করেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। মাত্র ৩৬শতাংশ জমি পান চাষে ব্যবহার করেছেন। শুধু খরচ বাদে প্রতি বছর তার আয় হবে প্রায় ৩লক্ষ টাকার উপরে। তবে কাজটি করতে গিয়ে তার অনেক বেগ পেতে হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে এক এক জায়গায় চলে যেতে হয়েছে তাকে। বর্তমানে দিনদিন পানের উপর সফলতার স্বপ্ন দেখছেন তিনি।

 

লালমনিরহাট জেলা শহরের সাপটানা বাজার সড়ক পেরিয়ে মাত্র ৩কিলোমিটার দূরে মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা গ্রামের কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মনের বাড়ি।

 

অনিল চন্দ্র বর্মনের সাথে কথা বলে জানা যায়, এক পুত্র জনক তিনি। শখ করে গাইবান্ধা জেলার কামারপাড়া থেকে পান গাছ নিয়ে আসেন বাড়িতে। পান বরজে সরিষার খৈল ও গোবর ব্যবহার করে বাঁশের খুঁটিতে পুঁতে রেখে জমি চাষের উপযোগী করে মাচান তৈরি করেন তিনি। এ কাজে তার বাড়ির লোকজন সহায়তা করেন। প্রথমে কম লাভ আসলেও বরজ তৈরির পর বর্তমানে পান উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

 

কৃষক অনিল চন্দ্র বর্মন জানান, খৈল ও জৈব সার তৈরি করে তা ব্যবহার করে সফলতা পেয়েছেন তিনি।

 

জানতে চাইলে অনিল চন্দ্র বর্মন বলেন, পানের বরজ থেকে প্রায় সারাবছরই কৃষক আয় করতে পারেন। অর্থনৈতিক বিবেচনায় পানচাষ লাভজনক। তাছাড়াও কোদালখাতার মাটি পানচাষের জন্য সম্বাবনাময়।

 

তিনি আরও বলেন, বাড়াই জাতের পানের চাষ হচ্ছে এখানে। এদিকে বাড়াই পানের চারা ক্রয়ে ৪০হাজার টাকা ব্যয় হয়েছে। যা শ্রাবণ মাসের প্রথম সপ্তাহে রোপন করা হয়েছে। আর উৎপাদন শুরু হয়েছে ভাদ্র মাসে। ছোট সাইজের পানের বিড়া ২০টাকা থেকে ৩০টাকা ও মাঝারী সাইজের বিড়া ৫০টাকা এবং বড়/ খিলি পান বিড়া ৮০টাকা থেকে ১০০টাকায় বিক্রয় হচ্ছে। যা স্থানীয় পান ব্যবসায়ী সাবু, আলমগীর, ইসরাইল, আনোয়ার পান ক্রয় করে থাকেন।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=1895827757267208&id=100005200061235

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone