আলোর মনি রিপোর্ট: রোববার (২৮ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়েছিল শান্তিপূর্নভাবে ভোট গ্রহণ। বিকাল ৪টায় ভোটগ্রহন শেষ হয়। তৃতীয় ধাপের এই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে লালমনিরহাট সদর উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় নির্বাচনী ফলাফলকে কেন্দ্র অগ্নিসংযোগ, রাস্তা অবরোধ ও দোকানপাট ভাংচুরসহ নেক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় প্রায় ৩ঘন্টার মতো মোস্তফি বাসস্ট্যান্ড এলাকার রংপুর-লালমনিরহাট-কুড়িগ্রাম জাতীয় মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে সমর্থকরা। একটানা ৩ঘন্টা অবরোধ থাকায় জাতীয় মহাসড়কের দুই ধারে বাস-ট্রাকসহ কয়েক শত যানবাহন আটকা পড়ে। পরে ফলাফল ঘোষণা হওয়ার পর বিক্ষুব্ধ জনতা অবরোধ তুলে নেয়। এই ঘটনায় ২০জন আহত হয় বলেও জানা যায়। তারা বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
লালমনিরহাট সদর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে মোগলহাট ইউনিয়নে হাবিবুর রহমান (নৌকা), কুলাঘাট ইউনিয়নে মোঃ ইদ্রিস আলী (আনারস), মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নে মোঃ আঃ মজিদ (আনারস), হারাটি ইউনিয়নে মোঃ সিরাজুল হক খন্দকার (নৌকা), খুনিয়াগাছ ইউনিয়নে এ এস এম খায়রুজ্জামান মন্ডল (ঘোড়া), রাজপুর ইউনিয়নে মোঃ মোফাজ্জাল হোসেন (নৌকা), গোকুন্ডা ইউনিয়নে মোঃ আঃ রশিদ সরকার টোটন (আনারস), পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নে মোঃ গোলাম ফারুক বসুনিয়া (নৌকা), বড়বাড়ী ইউনিয়নে মোঃ হাবিবুর রহমান হবি (ঘোড়া) প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন।