শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা
মালিকানা জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন

মালিকানা জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্প নির্মাণের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ব্যক্তি মালিকানা জমিতে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ হবে এমন অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছে এক পরিবার। তবে ইউএনও’র দাবী ব্যক্তি মালিকানা নয়, সরকারী জমিতে প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর নির্মাণ হচ্ছে। উপজেলার সানিয়াজান ইউনিয়নের আরাজি শেখ সুন্দর এলাকার আবুল কালাম আজাদ তালুকদারের ছেলে নাজমুল ইসলাম তালুকদার নিজ বাড়িতে বুধবার বিকালে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলেন, এ এলাকার ১৮১ এসএ খতিয়ানের জমিতে ৮একর ৪৭শতক জমি পৈতিক সূত্রে আমার পরিবার ভোগ দখল করে আসছে। কিন্তু এসএ খতিয়ানে কিছু জমি ভুলবশত অন্য এক ব্যক্তি ও সরকারের নামে রেকর্ড ভুক্ত হয়। বিআরএস খতিয়ানেও ওই জমি খাস খতিয়ান ভুক্ত হয়। এ নিয়ে আমরা আদালতের আশ্রয় গ্রহণ করি। আমাদের পক্ষে একটি রায় হয়েছে। অপর একটি মামলা উচ্চ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। কিন্তু গত ১৩ এপ্রিল মঙ্গলবার হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) শামীমা সুলতানা উক্ত জমিতে উপস্থিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ প্রকল্পের বসত বাড়ি নির্মাণের কথা বলেন। আমরা জমির স্বপক্ষে কাগজপত্র দেখাতে চাইলে তিনি তা না দেখিয়া ফসলী জমি মেরে ফেলার নির্দেশ প্রদান করেন। যেহেতু আদালতে মামলা রয়েছে তাই উক্ত জমিতে সরকারী আশ্রয়ণ প্রকল্পের বসত বাড়ী নির্মাণের কোনো সুযোগ নেই।

 

তবে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন সাংবাদিকদের বলেন, এসএ’র পাশাপাশি বিআরএস খতিয়ানেও ওই জমি খাসভুক্ত হয়েছে। এ ছাড়া উক্ত জমির মালিকানা দাবী করে কেউ সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে

নাই। তাই সরকারী জমিতে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভূমিহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহার আশ্রয়ণ প্রকল্পের বসত বাড়ি নির্মাণ হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone