শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা

বাড়ির উঠানে শোভাবর্ধন করেছে জবা ফুল

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার প্রত্যকটি বাড়ির উঠানে উঠানে শোভাবর্ধন করেছে জবা ফুল।

 

জানা যায়, জবা একটি অতি সুন্দর ও খুবই আকর্ষণীয় ফুল গাছ। এ জবা ফুল গোলাপি, সাদা, লাল, হলুদসহ নানা বর্ণের হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশের সর্বত্রই দেখা যায় জবা ফুলের। সাধারণত শোভাবর্ধনকারী উদ্ভিদ হিসেবে কম আর বেশি প্রতিটি বাড়ির আঙ্গিনা কিংবা বাড়ির ছাদে জবা ফুলগাছ লাগানো হয়ে থাকে।  মালভেসি গোত্রের অন্তর্গত চিরসবুজ পুষ্পধারী গুল্ম এই জবা ফুল। জব ফুলের উৎপত্তি পূর্ব এশিয়ায়। ১৭৫৩ সালে বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস-এর নাম দেন “Hibiscus rosa-sinensis”। লাতিন শব্দে “rosa-sinensis”-এর অর্থ “চীন দেশের গোলাপ”। বাংলায় নাম রক্তজবা, জবা, জবা কুসুম বলা হয়ে থাকে।

 

আরও জানা যায়, জবা ফুলের বংশবিস্তার হয়ে থাকে শাখা কলমের মাধ্যমে। প্রায় সারা বছরই ফোটে এ জবা ফুল। গাঢ় সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে জবা ফুল থাকে। গাছের উচ্চতা প্রায় ৮ থেকে ১৬ ফুট। পাতাগুলো চকচকে সবুজ ও ফুলগুলো উজ্জ্বল এবং পাঁচটি পাপড়িযুক্ত। ফুলগুলোর ব্যাস গড়ে ৪ ইঞ্চি এবং গ্রীষ্ম ও শরৎকালে ফোটে। জবা ১০ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে না, তাই এর নিচের তাপমাত্রার অঞ্চলে জবাগাছ কাচের ঘরে জন্মে। ঔষধি গুণাগুণ সমৃদ্ধ জবা ফুল। বিভিন্ন রোগের ঔষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। চোখ ওঠা দূর করতে জবাপাতার প্রলেপ দিলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। সর্দি ও কাশিতে জবা ফুল বেটে রস করে পানিতে মিশিয়ে খেলে রোগী সুস্থ্য হয়। চুলের বৃদ্ধির জন্য জবাপাতার রস তেলের সঙ্গে মিশিয়ে চুলে লাগালে উপকার হয়।

 

লালমনিরহাট আদর্শ ডিগ্রী কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র রিজভী আহমেদ সৌরভ বলেন, জবা ফুল গাছ আমাদের বাড়ির উঠানেও রয়েছে। জবা ফুল ফুটলে সবার দৃষ্টি কারে। সেই সাথে বাড়ির সুন্দর্য্য বৃদ্ধি পেয়ে থাকে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone