শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের
বিলুপ্তির পথে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী কুয়াগুলো

বিলুপ্তির পথে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী কুয়াগুলো

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলা এলাকায় এখনো কিছু কিছু স্থানে কুয়ার পানি ব্যবহার হচ্ছে। প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চালে বসবাসকারীরা কুয়ার পানি ব্যবহার করছেন।

 

তবে গ্রামবাসী গভীর নলকূপ পেয়ে অনেক আগেই কুয়ার পানি ব্যবহার ছেড়ে দিয়েছেন। কারণ কুয়ার পানি উত্তোলন করতে অনেক কষ্ট ও ঝুঁকি রয়েছে।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাড়িতে কিছু কুয়া দেখা গেছে। এর পানি তারা এখনো ব্যবহার করছেন।

 

কবি ও সাংবাদিক হেলাল হোসেন কবির বলেন, কুয়ার পানি এখনও আমাদের কাছে নিরাপদ। এ পানি সব সময়ের জন্য ভাল থাকে। কুয়ার পানিতে গোসল করা অনেকটা আরামদায়ক।

 

জানা যায়, লালমনিরহাট জেলার গ্রামে গ্রামে ও পাড়ায় পাড়ায় এবং মহল্লায় মহল্লায় কুয়া নির্মাণ হয়। আধুনিকতার ছোঁয়ায় কুয়াগুলো আজ বিলুপ্তির পথে। লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের কিছু কিছু স্থানে কুয়া টিকে থাকায় ঐতিহ্য জানান দিচ্ছে।

 

পরিবেশ প্রেমি হাসান আলী বলেন, কুয়ার পানি সব সময় ঠান্ডা থাকে। কুয়ার মুখ ঢেকে রাখলে পানি নষ্ট হয় না।

 

হরিপদ রায় হরি বলেন, সময়ের সাথে কুয়াগুলো বিলুপ্তির পথে। তবে এখনও কিছু কিছু বাড়িতে কুয়া রয়েছে। অনেক স্থানে কুয়ার রক্ষণাবেক্ষণ না করায় নষ্ট হয়ে ভরাট হয়েছে। এগুলো সংরক্ষণ করা প্রয়োজন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone