শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
অাদিতমারীর ১৮জন কর্মকর্তার অভিযোগ, সব ভিত্তিহীন, বানোয়াট-দাবি উপজেলা চেয়ারম্যানের

অাদিতমারীর ১৮জন কর্মকর্তার অভিযোগ, সব ভিত্তিহীন, বানোয়াট-দাবি উপজেলা চেয়ারম্যানের

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: গত বৃহস্পতিবার সন্ধায় হঠাৎ অাদিতমারী ইউএনওসহ ১৮জন কর্মকর্তা জেলা প্রশাসকের দপ্তরে তাদের লাঞ্চিত করার লিখিত অভিযোগ করেন। যা সংবাদ সম্মেলন করে ভিত্তিহীন অভিযোগ বলে দাবি করেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস।

 

উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক ইমরুল কায়েস তার লিখিত বক্তব্যে বলেন, উপজেলার দুর্নীতির অনুসন্ধানী সংবাদ বিভিন্ন সংবাদ মহলে একাধিক বার প্রচার হয়। সামাজিক বেষ্টনী প্রকল্পের অসঙ্গতী (জীবিত স্বামীকে মৃত দেখিয়ে বিধবা ভাতা উত্তোলন, সুস্থ্য ব্যক্তিকে প্রতিবন্ধি ভাতা প্রদান, মৃত ব্যক্তিকে জীবিত দেখিয়ে চিকিৎসার টাকা অাত্মসাৎ, মাতৃত্বকালীন ভাতার চেক দিলেও, ব্যাংকে টাকা না থাকাসহ বেশ কিছু অভিযোগ)। যার ফলে ইউএনও মুহাম্মদ মনসুর উদ্দিনসহ কতিপয় কর্মকর্তাকে তাগিদ দিয়ে আসছিলাম। অপর দিকে এসব বিষয়ে জনসাধারণ প্রতিদিনই উপজেলা চত্ত্বরে হট্টোগল করে আসছিল।

 

গত ১২ নভেম্বর ভিজিডি কার্ড নিয়ে অালোচনার সময় হঠাৎ ইউএনও  উত্তেজিত হয়ে অশোভন অাচরণ করেন। এক পর্যায়ে নিজের সম্মান রক্ষার্থে অামি বেড়িয়ে অাসি। বারান্দায় সিসিটিভির ক্যামেরার তার নষ্ট মনে হলে অামার ব্যক্তিগত সহকারী হুমায়ুনকে তুলে দেই ঠিক করার জন্য।

 

মোবাইল কোর্ট করার হুমকি দেয়, চিল্লাচিল্লি শুরু করেন, ফোন করে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করেন। ঠিক তার কিছুক্ষণের মধ্যেই অন্যান্য অফিসারদেরকে ডেকে নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যান।

 

তিনি তার লিখিক বক্তব্যে অারও বলেন, তার বাবা জেলা অাওয়ামী লীগের অামৃত্যু সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। ২০০৩ সালের ২২ ডিসেম্বর তার বাবাকে নিসংস্র ভাবে খুন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার লেখাপড়া করিয়েছেন। চাকরি ইচ্ছা ত্যাগ করে রাজনীতিতে এসেছেন শুধুমাত্র জনসেবা করার জন্য। তিনি দাবি করেন একটি স্বার্থবাদী মহলের শিকার হচ্ছেন বারবার।

 

ফারুক ইমরুল কায়েস  সাংবাদিকদের লেখনীর মাধ্যমে অাদিতমারীর চলমান দুর্নীতিগুলোকে রাষ্ট্রের অাইন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিচার বিভাগের দৃষ্টিতে অানার অাহ্বান জানান।

এ সময় তার ছোট ভাই চিসতিসহ তার রাজনৈতিক সহকর্মিরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone