শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
থামছেই না তিস্তা নদীর ভাঙ্গন : তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল

থামছেই না তিস্তা নদীর ভাঙ্গন : তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। তবুও লালমনিরহাটে তিস্তা নদীর বাম তীরে তীব্র হচ্ছে ভাঙ্গন। লালমনিরহাট জেলার অন্যান্য নিচু অঞ্চলগুলো তলিয়ে যাচ্ছে। জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে অামন ক্ষেতে।

 

এবার পবিত্র ঈদ উল আযহার ৮দিন অাগে থেকে নদী ভাঙ্গন শুরু। সেই শুরু থেকে প্রতিদিন ভাঙ্গছে সর্বনাসী তিস্তা নদী। নদী প্রস্থে চলে যাচ্ছে মাথা গোজার ঠাই, সহায় সম্বল।

 

সরেজমিনে দেখা গেছে, গত দুদিনের বিরতীতে গত ২১ সেপ্টেম্বর থেকে অাবার ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এতে জেলার নিচু অঞ্চলগুলো তলিয়ে যাচ্ছে। ক্ষতির মুখে পড়ছে অামনের ক্ষেত। স্থানীয় কৃষকরা অামনের ক্ষতির অাশঙ্খা করছেন।

 

ইসমাইল হোসেন নামের একজন কৃষক জানান, ‘পোকাও মরছে, ধানও মরছে’। এবার তিনি তার অামন ক্ষেতে ৪/৫বার করে কীটনাশক ছিটিয়েছেন। এখন যদি অামনের ক্ষেত পানির নিচে থাকে তাহলে তার ক্ষেত থেকে ধান তোলা সম্ভব হবেনা।

 

তিস্তার ভাঙ্গনে সব থেকে ক্ষতির মুখে অাদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের চন্ডিমাড়ী, গোবর্ধন, রজবটারিতে কিছুতেই নদী ভাঙ্গন থামছেনা। লালমনিরহাট সদরের গোকুন্ডা এবং খুনিয়াগাছ। যদিও এসব এলাকায় জিও ব্যাগ বা বালির বস্তা ফেলে ভাঙ্গন বন্ধ করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যে স্থানে ভাঙ্গন, সে স্থানেই শ্যালো চালিত ড্রেজার দিয়ে বালু তোলা হচ্ছে।

 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন, তিস্তার ভাঙ্গন থামানোর জন্য ৫শত ৪০কোটি টাকার একটি প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone