শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের বুড়িমারী জিরোপয়েন্টের ব্রীজের নিচ থেকে অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার লালমনিরহাটে টেন্ডার ড্রপিং এ বাঁধা দেওয়ার অভিযোগে আটক যুবদল নেতার মুসলেকায় মুক্তি লালমনিরহাটে ফুলে ফুলে বর্ণিল রঙের প্রজাপতি লালমনিরহাটে ওয়াশ সিস্টেমস ফর হেলথ প্রকল্প অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে রেকর্ডীয় যাতায়াতের রাস্তা বন্ধ করায়, রাস্তা খুলে দেওয়ার প্রতিবাদ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে বাল্যবিবাহ ও মাতৃমৃত্যুর হার কমাতে উপজেলা পর্যায়ে গোলটেবিল বৈঠক বুড়িমারী জিরোপয়েন্ট এলাকায় ব্রীজ এর নিচ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার লালমনিরহাটে তরুণের লাশ উদ্ধার: বাবা বলছে হত্যা, পুলিশের দাবী আত্মহত্যা; মামলা নিতে গড়িমসি সাইবার ট্রাইবুনালে মামলা দিয়ে কলেজ শিক্ষিকাকে হয়রানি, সামাজিক হেনস্তার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন লালমনিরহাটে পরিত্যাক্ত জমিতে লাউ চাষ করে সফল কৃষাণী রতনা রাণী
থামছেই না তিস্তা নদীর ভাঙ্গন : তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল

থামছেই না তিস্তা নদীর ভাঙ্গন : তলিয়ে যাচ্ছে নিম্নাঞ্চল

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার নিচে। তবুও লালমনিরহাটে তিস্তা নদীর বাম তীরে তীব্র হচ্ছে ভাঙ্গন। লালমনিরহাট জেলার অন্যান্য নিচু অঞ্চলগুলো তলিয়ে যাচ্ছে। জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে অামন ক্ষেতে।

 

এবার পবিত্র ঈদ উল আযহার ৮দিন অাগে থেকে নদী ভাঙ্গন শুরু। সেই শুরু থেকে প্রতিদিন ভাঙ্গছে সর্বনাসী তিস্তা নদী। নদী প্রস্থে চলে যাচ্ছে মাথা গোজার ঠাই, সহায় সম্বল।

 

সরেজমিনে দেখা গেছে, গত দুদিনের বিরতীতে গত ২১ সেপ্টেম্বর থেকে অাবার ভারী বৃষ্টি হচ্ছে। এতে জেলার নিচু অঞ্চলগুলো তলিয়ে যাচ্ছে। ক্ষতির মুখে পড়ছে অামনের ক্ষেত। স্থানীয় কৃষকরা অামনের ক্ষতির অাশঙ্খা করছেন।

 

ইসমাইল হোসেন নামের একজন কৃষক জানান, ‘পোকাও মরছে, ধানও মরছে’। এবার তিনি তার অামন ক্ষেতে ৪/৫বার করে কীটনাশক ছিটিয়েছেন। এখন যদি অামনের ক্ষেত পানির নিচে থাকে তাহলে তার ক্ষেত থেকে ধান তোলা সম্ভব হবেনা।

 

তিস্তার ভাঙ্গনে সব থেকে ক্ষতির মুখে অাদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের চন্ডিমাড়ী, গোবর্ধন, রজবটারিতে কিছুতেই নদী ভাঙ্গন থামছেনা। লালমনিরহাট সদরের গোকুন্ডা এবং খুনিয়াগাছ। যদিও এসব এলাকায় জিও ব্যাগ বা বালির বস্তা ফেলে ভাঙ্গন বন্ধ করার চেষ্টা করছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। যে স্থানে ভাঙ্গন, সে স্থানেই শ্যালো চালিত ড্রেজার দিয়ে বালু তোলা হচ্ছে।

 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী জানিয়েছেন, তিস্তার ভাঙ্গন থামানোর জন্য ৫শত ৪০কোটি টাকার একটি প্রকল্প প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone