শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দুদকের গণশুনানি সোমবার আনারস চাষে ঝুঁকছেন লালমনিরহাটের চাষিরা! লালমনিরহাটের ধরলায় ডুবে শিশুর মৃত্যু সংস্কার ও খুনিদের বিচার ছাড়া বাংলাদেশের মানুষ কোনো নির্বাচন মেনে নিবে না-লালমনিরহাটের বিশাল জনসভায় আমীরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান লালমনিরহাটে আম গাছে ঝুলছে চাষিদের স্বপ্ন ফ‍্যাসিবাদীদের পতন হয়েছে কিন্তু ফ‍্যাসিবাদরা বিদায় হয়নি-লালমনিরহাটে জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান লালমনিরহাটে ট্রাকের ধাক্কায় ১৫জন পুলিশ সদস্য আহত, গ্রেফতার ১ লালমনিরহাটে অ্যাম্বাসেডর ও প্রতিশ্রুতিশীল শিক্ষকদের ঈদ পূণর্মিলনী অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দেবত্ব লাভের কিংবদন্তী বিজড়িত দীঘি সিন্দুর মতির পাড়ে মেলা অনুষ্ঠিত
লালমনিরহাটের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে “বাংলাদেশের মানচিত্র”

লালমনিরহাটের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে “বাংলাদেশের মানচিত্র”

লালমনিরহাটে আজ থেকে ৩৩বছর পূর্বে ১৯৯২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে নির্মিত হয় “বাংলাদেশের মানচিত্র”।

 

প্রথম “বাংলাদেশের মানচিত্র” আদলে ভাটিবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে উক্ত মানচিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছিলো।

 

মানচিত্রটি নির্মাণ করেছিলেন প্রধান শিক্ষক এম. এ সামাদ। তিনি ভাটিবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। সহযোগীতায় ছিলেন ভাটিবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক এম. এ কাশেম, এম তারেক, গোলাম আম্বিয়া, নরেশ চন্দ্র রায়, মিঃ আবু বক্কর সিদ্দিক, মীর দরবেশ আলী।

 

তবে তিনি শুধু “বাংলাদেশের মানচিত্র” তৈরি করেই থেমে থাকেননি। সেখানেই ছিলো পানির ফোয়ারাও। সেই সময় লালমনিরহাট জেলা জুড়ে আলোড়ন তৈরি হওয়ায় “বাংলাদেশের মানচিত্র” টি সকলে ভিড় করেছিলো দেখতে। এ ধারা এখনও চলমান রয়েছে।

 

তাদের এই উদ্যোগ “বাংলাদেশের মানচিত্র” লালমনিরহাটের সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয়গুলোর জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।

 

টিনসেড হাফ ওয়ালের ঘরের ভিতর “বাংলাদেশের মানচিত্র” দেখে থমকে যায় পথচারীরা। অনেকেই এ সৌন্দর্যের ছবি তোলে। কেউ কেউ তোলে সেলফিও।

 

লালমনিরহাট সরকারি কলেজের অনার্স উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগের ছাত্র রিজভী আহমেদ সৌরভ বলেন, আমি এ দৃশ্যটি আগে কখনো দেখিনি। আমার এটি প্রথমবার দেখে খুব ভালো লাগছে। যিনি এ কাজটা করেছেন সত্যিই তিনি সকলের কাছে প্রশংসার দাবীদার।

 

ফুলগাছ গ্রামের হরিপদ রায় হরি বলেন, “বাংলাদেশের মানচিত্র” আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আর এটি যারা তৈরি করেছে এলাকায়ও একটা সুনাম হয়েছে তাদের।

 

ভাটিবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিনতী রাণী সরকার বলেন, সেই সময়ের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকগণ “বাংলাদেশের মানচিত্র” তৈরি করে বিদ্যালয়টির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone