শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা লালমনিরহাটে সরকার ফার্মেসী এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি (জিআর) চাল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ মিষ্টি আলু চাষে লালমনিরহাটের কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাটে সাংবাদিকের পিতা কাশেম আলীর ইন্তেকাল পরিচ্ছন্ন রাজনীতি বুকে ধারণের মাধ্যমে আমরা স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে পারবো-লালমনিরহাটে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
পৌরসভা সাধারণ নির্বাচন আগামী ২০২১ সালের জানুয়ারির মধ্যে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি

পৌরসভা সাধারণ নির্বাচন আগামী ২০২১ সালের জানুয়ারির মধ্যে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: সারা দেশের নির্বাচিত পৌরসভাগুলোর মেয়াদ শেষ হয়ে আসায় একযোগে ভোটের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এক্ষেত্রে আগামী ২০২১ সালের জানুয়ারির মধ্যে ২শতাধিক এই স্থানীয় সরকারে ভোট করবে সংস্থাটি।

 

নির্বাচন কমিশন (ইসি)র নির্বাচন পরিচালনা শাখার যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ ফরহাদ আহাম্মদ খান জানান, আগামী অক্টোবরে দেশের পৌরসভাগুলোর নির্বাচনের জন্য সময় গণনা শুরু হবে। এক্ষেত্রে ২০২১ সালের জানুয়ারির মধ্যেই ভোট করতে হবে।

 

ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দেশে পৌরসভা রয়েছে ৩শত ২৮টি। এর মধ্যে নির্বাচনের উপযোগী রয়েছে আগামী ২শত ৫৬টি।

 

তবে এই সংখ্যা কমতে বা বাড়তে পারে। কেননা, মামলাসহ আইনি জটিলতার কারণে সংখ্যায় কিছুটা এদিক-সেদিক হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 

সর্বশেষ দেশের পৌরসভাগুলো একযোগে ভোটগ্রহণ হয়েছিল ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর। আর নির্বাচিত মেয়ররা শপথ নিয়ে প্রথম সভা করেছিলেন ২০১৬ সালের জানুয়ারিতে। আইন অনুযায়ী, নির্বাচিত পৌরসভার মেয়াদ হচ্ছে প্রথম সভা থেকে পরবর্তী ৫বছর। আর ভোট করতে হয় সময় শেষ হওয়ার আগে ৯০দিনের মধ্যে। এক্ষেত্রে অক্টোবর থেকেই সময় গণনা শুরু, এমনটি ধরে নিয়েই কাজ এগিয়ে নিচ্ছে ইসি।

 

ফরহাদ আহাম্মদ খান বলেন, করোনা পরিস্থিতি যদি বর্তমানের মতো থাকে, তবে জানুয়ারির মধ্যেই ভোট হবে। আর যদি এর চেয়ে অবনতি হয়, তবে ভোট পেছাবে। এছাড়া একযোগে হবে, না কি কয়েক দফায় হবে, সে সিদ্ধান্ত এখানো হয়নি। তবে গতবার একযোগেই হয়েছিল।

 

ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, নির্বাচন করা যাবে এমন পৌরসভাগুলোর নাম ও লিস্ট তৈরির কাজ চলছে। সময় ঘনিয়ে এলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে দেওয়া হবে। এছাড়া কোনো পৌরসভায় নির্বাচনের ক্ষেত্রে আইনগত কোনো বাধা আছে কি না, সে বিষয়েও মতামত চাওয়া হবে। তবে সেটা আগামী অক্টোবরের দিকে।

 

২০১৫ সালের পৌর নির্বাচনে ভোট পড়ার হার ছিল ৭২শতাংশ। আর প্রদত্ত ভোটের মধ্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৫২দশমিক ২৯শতাংশ, বিএনপি ২৮দশমিক ১৬শতাংশ ও জাতীয় পার্টি ১দশমিক ৩৩শতাংশ ভোট পেয়েছিল। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেয়েছিলেন ১৪দশমিক ৮০শতাংশ ভোট।

 

আর এরই হাওয়া এসে লেগেছে লালমনিরহাট জেলার ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার মেয়র, কাউন্সিলর, মহিলা কাউন্সিলর পদের প্রার্থীরা পাড়া-মহল্লায় নির্বাচনী প্রচারণা বেশ জোরেশোরে চালিয়ে যাচ্ছেন। এ নির্বাচনকে ঘিরে প্রচার প্রচারণা বেশ জমে উঠেছে। কেউবা পবিত্র ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আবার কেউবা ফেসবুকে বিভিন্ন কর্মকান্ডের আলোকচিত্রসহ স্ট্যাটাস দিচ্ছেন।

 

লালমনিরহাট জেলার ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার মেয়র পদে যাঁরা সম্ভাব্য প্রার্থী তাঁরা হলেন-

 

লালমনিরহাট পৌরসভাঃ লালমনিরহাট পৌরসভার মেয়র রিয়াজুল ইসলাম রিন্টু। যাঁরা সম্ভাব্য প্রার্থী তাঁরা হলেন- রেজাউল করিম স্বপন, আব্দুল হালিম, এস এম ওয়াহিদুল হাসান সেনা, আমিনুল ইসলাম, একেএম হুমায়ুন আখতার, আব্দুর রশীদ।

 

পাটগ্রাম পৌরসভাঃ পাটগ্রাম পৌরসভার মেয়র শমসের আলী। যাঁরা সম্ভাব্য প্রার্থী তাঁরা হলেন- একেএম মোস্তফা সালাউজ্জামান ওপেল, আব্দুল হামিদ, ওয়াজেদুল ইসলাম শাহীন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone