শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
‘প্রতিবন্ধী প্রজন্ম’ বলা অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশ লালমনিরহাটে “নাগরিক প্রত্যাশা ও পৌর সেবা” বিষয়ক শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানা লালমনিরহাটে আমরা ক’জন নাট্য গোষ্ঠীর ২১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে কেককাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সাংবাদিকের পিতা আফজাল হোসেনের ইন্তেকাল লালমনিরহাটে জিয়া সাইবার ফোর্স জেলা শাখার আংশিক পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন লালমনিরহাটে সুন্দরমের তিন দশক পূর্তি উৎসব উপলক্ষে আবৃত্তি, গান, নৃত্যানুষ্ঠান, আলোচনা ও আড্ডা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে পূজা পুণর্মিলনী ২০২৪ ও শ্রীশ্রী গৌরীশঙ্কর গোশালা সোসাইটির কার্যকরী পরিষদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৪ উপলক্ষে প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে এইচপিভি টিকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৪ উপলক্ষে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানা

বিনোদন উদ্যান ও রংপুর চিড়িয়াখানা বা রংপুর চিড়িয়াখানা বাংলাদেশের রংপুরে অবস্থিত একটি চিড়িয়াখানা। এটি দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং উত্তরবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানাটি ২১.৫১ একর (৮.৭০ হেক্টর) এলাকা জুড়ে রয়েছে। এতে সবুজ গাছ ও ঘাসের সমারোহ রয়েছে। চিড়িয়াখানাটি রংপুর পুলিশ লাইন সড়কের পাশে হনুমান-তলা রাস্তার পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি জেলা প্রশাসন অফিস থেকে খুব বেশি দূরে নয়।

রংপুর কেন্দ্রীয় চিড়িয়াখানা রংপুর শহরের অন্যতম বিনোদন কেন্দ্র। এখানে রয়েছে শিশু পার্ক, রেস্তোরা, কৃত্রিম হ্রদ এবং বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী ও বৃক্ষ।

 

চিড়িয়াখানাটি ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৮৮ সালের ১৪ আগস্ট পুলিশ লাইন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে থাকা ২১.৫১ একর (৮.৭০ হেক্টর) জমিতে ১.৮ কোটি টাকা ব্যয়ে রংপুর চিড়িয়াখানার নির্মাণ কাজ শুরু হয়। দুই বছর পর ১৪ জুন ১৯৯১ সালে দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। উন্মুক্তের সময় এখানে ২৩ প্রজাতির প্রাণী প্রদর্শন করা হয়েছিল।

 

২০১৮ সালের হিসাবে চিড়িয়াখানায় ২৬ প্রজাতির ২১৫টি প্রাণী ছিল। এখানে বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী রয়েছে; এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সুন্দরবনের বেঙ্গল টাইগার, সিংহ, গণ্ডার, জলহস্তী, হরিণ, বানর, চিতাবাঘ, ভাল্লুক, কুমির, অজগর, কচ্ছপ প্রভৃতি।

 

এছাড়াও রয়েছে ময়না, টিয়া, ময়ূর, কাকাতুয়া, কবুতর, বক সহ বিভিন্ন প্রজাতির পাখি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone