শৈশব থেকেই ফুলগাছ ও কোদালখাতা গ্রাম দেখে আসছি। ফুলগাছ ও কোদালখাতা গ্রামের মানুষের আয় বলতেই কৃষিকাজ। এ গ্রাম দুটো ছিল গোলা ভরা ধান ও গোয়াল ভরা গরু। দুধে ভাতে বাঙালি। মনে ছিল আনন্দ আর উল্লাস, বুকে ছিল বলও! গ্রামের প্রত্যেকেই খেলাধুলায়ও মেতেছি। সেই সোনালী অতীত অনেকটাই ক্ষীণ বলা চলে।
গ্রাম দুটিকে দেখতে জ্যোৎস্না রাতের তারার মতো মনে হয়।
গাঁও গ্রামে কখনো গেলে দেখা মেলে আঁকা বাঁকা মেঠোপথ।
গ্রামকে শহরে ন্যায় রূপান্তরিত করা হোক। আধুনিক নাগরিক সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা এ গ্রামে।
গাঁও গ্রামের পরিবেশ, প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষাকারী জীববৈচিত্র্য, ইটের তৈরি ইমারত যেন শহর গড়তে গিয়ে ধ্বংস না হয়। গাঁও গ্রামে পৌঁছে যাবে নানা সুবিধা। গ্রামের মানুষও শহরের তুলনায় যেন বঞ্চিত না হয়।
গ্রাম দুটি দূষণমুক্ত পরিবেশ ঐতিহ্যে সমন্বয়ে ফিরে পাক প্রকৃতি। আমরা যেন সোনার বাংলা গড়তে সোনার মানুষ হই।