শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত

সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত

অযত্ন, অবহেলা আর সংরক্ষণের অভাবে হারিয়ে যেতে বসেছে লালমনিরহাটের লোকসঙ্গীত। তবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী লোকসঙ্গীতকে এখনও আগলে রেখেছেন লালমনিরহাটের বেশকিছু শিল্পী। মা, মাটি, দেশ, প্রেম, বিরহের নানা বিষয় নিয়ে গান রচনা ও সুরারোপ করেন তারা। জেলার প্রত্যন্ত পল্লীতে যে সব শিল্পী এসব গান গেয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন, ভাল নেই তারা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, মনের টানে তারা সুস্থ সংস্কৃতি ধারাকে ধরে রাখলেও অবহেলিত রয়ে গেছেন সব সময়। সরকারি, বেসরকারি উদ্যোগ, সহযোগিতা আর পরিচর্যার মাধ্যমে গ্রামীণ এই লোক সংস্কৃতিকে টিকিয়ে রাখতে হবে। গানের দেশ, সুরের দেশ, আমাদের এই বাংলাদেশ। গ্রামগঞ্জের লোক সংস্কৃতির ভিত্তির উপর মজবুত অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে দেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গন। দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা লোক সংস্কৃতি। তেমনি লালমনিরহাটের বিভিন্ন গ্রামে এখনও লোকসঙ্গীতকে ধরে রেখেছেন শিল্পীরা। জেলার বিভিন্ন প্রত্যন্ত পল্লী গ্রামে লোকসঙ্গীতের আসর বসিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেন। বিয়েসহ বিভিন্ন সামাজিক উৎসব এবং হাট-বাজারে এসব শিল্পী নেচে গেয়ে দর্শকদের বিনোদনের খোরাক জোগান। একতারা, দোতারা, ঢোল, বাঁশি, হারমোনিয়াম, মন্দিরা, প্রেম, জুরী ও তবলা এসব বাদ্যযন্ত্র দিয়েই গানে রূপ দেন এসব শিল্পী। হৃদয়ে ভাবের উদয় হলেই মুখে মুখে উপস্থিত গান রচনা ও সুর দিতে তাদের জুড়ি নেই। এ জেলায় পালাগান, জারীগান, লোকগীতি, পল্লীগীতি, ভাওয়াইয়ার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু লোকসঙ্গীত সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রচার, প্রসার ও চর্চা অভাবের এ পেশা থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন অনেক শিল্পী। সেই সঙ্গে শিল্পীদের যাচ্ছে দুর্দিন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone