শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
লালমনিরহাটে বাড়ছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা; ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

লালমনিরহাটে বাড়ছে শিশু শ্রমিকের সংখ্যা; ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থী

লালমনিরহাটে শিশু শ্রমিকদের সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। অফুরন্ত সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও ঝড়ে পড়ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা। এতে করে ব্যাহত হচ্ছে প্রাথমিক শিক্ষা। লালমনিরহাট জেলা শহরের অলিতে গলিতে শিশুশ্রম দিয়ে আসছে শিশুরা। লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন, ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভার বিভিন্ন লেদ মেশিন, হোটেল, মোটর সাইকেল গ্যারেজসহ বিভিন্ন দোকানে এবং জুয়েলারী কারখানায় শিশু শ্রমিক কাজ করছে।
জানা গেছে, বিভিন্ন ফ্যাক্টরী ও বিভিন্ন হোটেল, লেদসহ মোটর সাইকেল গ্যারেজে অধিক সংখ্যক শ্রমিক শিশু।
শিশু শ্রমিকের বৃদ্ধির কারন অনুসন্ধান করে জানা যায়, এখানকার অধিকাংশ লোকই শ্রমিক। অভাব আর দারিদ্রের কারণে তারা তাদের সন্তানকে বিভিন্ন হোটেল, ওয়েলডিং এর মতো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে লাগিয়ে দেয়। অভাব ও দারিদ্রতার কারনে বড়দের চেয়ে কম মজুরি পাওয়ায় মালিকরা বিভিন্ন কাজে শিশু শ্রমিক বেশি পছন্দ করে। আর এসব শিশুর বয়স ৭-১৪ বছর। এই বয়সে এদের বিদ্যালয়ে বই, খাতা নিয়ে থাকার কথা, কিন্তু তারা এখন শ্রম বিক্রয় করে জীবিকা নির্বাহে সময় ব্যয় করছে।
জানা যায়, ঝরেপড়া এবং বিদ্যালয় না যাওয়া শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেলেও এ নিয়ে কারো কোনো মাথা ব্যাথা নেই। এই শিশুরা দরিদ্র বাবা-মায়ের সঙ্গে জীবিকা নির্বাহের জন্য বেড়িয়ে পড়েন কাজের সন্ধানে। জীবন প্রবাহে দুর্ভাগ্যে এই শিশুরা পাচ্ছে না শারীরিক ও মানসিকভাবে বেড়ে ওঠার অনুকুল পরিবেশ। পাচ্ছে না শিক্ষা লাভের সুযোগ, পাচ্ছে না খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসার সুযোগ এবং নিশ্চয়তা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone