জানা গেছে, বিভিন্ন ফ্যাক্টরী ও বিভিন্ন হোটেল, লেদসহ মোটর সাইকেল গ্যারেজে অধিক সংখ্যক শ্রমিক শিশু।
শিশু শ্রমিকের বৃদ্ধির কারন অনুসন্ধান করে জানা যায়, এখানকার অধিকাংশ লোকই শ্রমিক। অভাব আর দারিদ্রের কারণে তারা তাদের সন্তানকে বিভিন্ন হোটেল, ওয়েলডিং এর মতো ঝুঁকিপূর্ণ কাজে লাগিয়ে দেয়। অভাব ও দারিদ্রতার কারনে বড়দের চেয়ে কম মজুরি পাওয়ায় মালিকরা বিভিন্ন কাজে শিশু শ্রমিক বেশি পছন্দ করে। আর এসব শিশুর বয়স ৭-১৪ বছর। এই বয়সে এদের বিদ্যালয়ে বই, খাতা নিয়ে থাকার কথা, কিন্তু তারা এখন শ্রম বিক্রয় করে জীবিকা নির্বাহে সময় ব্যয় করছে।
জানা যায়, ঝরেপড়া এবং বিদ্যালয় না যাওয়া শিশুর সংখ্যা বেড়ে গেলেও এ নিয়ে কারো কোনো মাথা ব্যাথা নেই। এই শিশুরা দরিদ্র বাবা-মায়ের সঙ্গে জীবিকা নির্বাহের জন্য বেড়িয়ে পড়েন কাজের সন্ধানে। জীবন প্রবাহে দুর্ভাগ্যে এই শিশুরা পাচ্ছে না শারীরিক ও মানসিকভাবে বেড়ে ওঠার অনুকুল পরিবেশ। পাচ্ছে না শিক্ষা লাভের সুযোগ, পাচ্ছে না খাদ্য, বস্ত্র ও চিকিৎসার সুযোগ এবং নিশ্চয়তা।