শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের
মাঠ জুড়ে শোভা পাচ্ছে সোনালী ধানের শীষ

মাঠ জুড়ে শোভা পাচ্ছে সোনালী ধানের শীষ

লালমনিরহাটের মাঠে মাঠে এখন কৃষকের সোনালী স্বপ্ন বাতাসে দোল খাচ্ছে। সোনালী ধানের শীষে ভরে উঠেছে মাঠ। সেই সাথে রঙিন হয়ে উঠছে প্রান্তিক চাষিদের স্বপ্ন। মাঠ জুড়ে এখন সোনালী স্বপ্নের ছড়াছড়ি। চলতি বৈশাখ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে লালমনিরহাটের কৃষকরা ধান কাটা শুরু করেছেন। বৈশাখ মাসের শেষ দিকে পুরোদমে ইরি-বোরো কাটা-মাড়াই শুরু করবেন তারা। চলতি মৌসুমে অনুকূল আবহাওয়া থাকায় অন্যান্য বছরের চেয়ে ইরি-বোরো আবাদ ভালো হয়েছে। আশানুরূপ ফলনের সম্ভাবনাও রয়েছে। লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভা এলাকার মাঠগুলোতে যতদূর চোখ যায় চারদিকে শুধু সোনালী ফসলের সমারোহ। পুরো মাঠ যেন সোনালী রঙে সেজেছে। মাঠে গেলে বাতাসের দোলে মন-প্রাণ জুড়িয়ে যায়। চলতি মৌসুমে মাঠে অন্য সব বছরের চেয়ে ধানের শীষ ভালো হয়েছে। আশা করা হচ্ছে এবার ধানের বাম্পার ফলন হবে।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলার ফুলগাছ গ্রামের কৃষক হরিপদ রায় হরি বলেন, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূল ও বড় ধরনের বন্যা নেই বললেই চলে এবং বিদ্যুৎ এর লোড শেডিং না থাকায় ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে।

 

একই গ্রামের হযরত আলী বলেন, প্রাকৃতিক কোন ধরনের দূর্যোগ না হলে আশানুরূপ ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, লালমনিরহাটে চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের সব ধরনের পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তাই ফসল ভরা মাঠ সোনালী রঙে রঙ্গীন হয়েছে।

 

উল্লেখ্য যে, লালমনিরহাটে চলতি মৌসুমে প্রায় ৮০হাজার হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষ হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone