শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে
আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা

আমন চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট, পাটগ্রাম) পৌরসভায় এ বছর আবহাওয়া আমন চাষাবাদের অনুকুলে থাকায় বাম্পার ফলনের সম্ভাবনায় লালমনিরহাটের কৃষকের মুখে সোনালী হাসির ঝিলিক দেখা দিয়েছে। কৃষকরা আশা করছেন বাম্পার ফলনের। বৃষ্টির পানি নির্ভর লালমনিরহাটের ভূমির এই জেলায় এবারে বর্ষা চাষিদের অনুকূলে থাকায় কৃষকগণ মঙ্গারবাজারে পানির দামে ঘরের ধান, চাল বিক্রি করে অধিকমূল্যে সার বীজ কিনে আশায় বুক বেধে আমন চাষাবাদ করেছে। এ পর্যন্ত আবহাওয়া চাষিদের অনুকূলে থাকায় সারা মাঠ সবুজের সমাহারে ভরে গেছে যে দিকে তাকাই সে দিকেই সবুজ আর সবুজ। ইতিমধ্যেই মাঠের ধান গাছগুলো এখন কাঁচখোড় অর্থাৎ ধান গাছের পেটে ধান ভর্তি হয়ে উঠেছে। আর কয়েক দিন পর সাদা ধানের শীষে সারা মাঠ ভরে উঠবে। এখনও মাঠের ধান ক্ষেতে অনিষ্টকারী কোন পোকা মাকড়ের উল্লেখযোগ্য উপদ্রপ না। থাকায় মাঠ চাষিদের অনুকূলে রয়েছে। জানা যায়, এবারে উফশি আমন ও স্থানীয় জাতের আমন চাষাবাদ হয়েছে। কৃষকদের মাঠে ধান ক্ষেতে যাতে অনিষ্টকারী কোন পোকামাকড় ক্ষতি করতে না পারে সে জন্য প্রতিদিন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ কৃষকদের সাথে মাঠে মাঠে কাজ করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত আবহাওয়া চাষিদের অনুকূলে থাকা ক্ষেতের ধান দেখে কৃষকের মনে আনন্দের দোলা লেগেছে। প্রতি বছর এ জেলায় চাহিদার তুলনায় অধিক পরিমাণ খাদ্য শস্য উৎপাদন হয়ে থাকে এবারেও জেলার চাহিদা পূরণ করে উদ্বৃত্ত খাদ্যশস্য জেলার বাহিরে রফতানি করা যাবে বলেও অভিজ্ঞ কৃষকরা জানিয়েছেন।

 

ফুলগাছ গ্রামের কৃষক মোঃ হযরত আলী বলেন, এ আমন মৌসুমে ধান চাষাবাদে বাম্পার ফলনের আশা করছি।

 

ফুলগাছ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা মোঃ শহীদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আমরা আমাদের অবস্থান থেকে ধান চাষে কৃষকদের যথাসাধ্য পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করছি। যার ফলশ্রুতিতে আমন ধান চাষে কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone