লালমনিরহাটে রুগ্ন ও অসুস্থ্য গরু জবাই হচ্ছে কিনা এবং সেই সঙ্গে ভেড়ার মাংস ছাগলের মাংসে পরিণত হচ্ছে কিনা তা দেখার কেউ নেই।
কাক ডাকা ভোরে যখন লালমনিরহাট জেলা শহরের বিভিন্ন স্থানে গরু-ছাগল জবাই হয় তখন লালমনিরহাট ও পাটগ্রাম পৌরসভার স্যানেটারী ইন্সপেক্টর কর্তব্য পালনের জন্য ঘুম থেকে উঠে দেখেন কসাইরা ততক্ষণে পশুর চামড়া ছাড়িয়ে দোকানে মাংস টানানোর কাজটি শেষ করে ফেলেছে।
স্যানেটারী ইন্সপেক্টরের গাফলতি নয়, বিশাল পৌর এলাকায় যেখানে সেখানে যেভাবে গরু, ছাগল জবাই হয়, তাতে দিনে অফিসে দায়িত্ব পালন শেষে আবার কাক ডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠে সব জায়গায় ঘুরে দেখা কষ্টকর। কসাই খানায় স্বল্প সংখ্যক গবাদি পশু জাবাই হয়।
এদিকে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রতিদিন শত শত গরু-ছাগল জবাই হয়ে থাকে যত্রতত্র পশু জবাই করে বিক্রি হচ্ছে। আর গরু-ছাগলের মাংসের মান নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিচ্ছে?