শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

অকৃতজ্ঞের বিচিত্র রুপ

প্রবীর রায়::

অমুকের মেয়েটা নাকি গোল্ডেন এ পেল

না, ভালো লাগল না আমার
কিন্তু অমুকের মেয়েটা নাকি পালিয়ে গেছে
আমি বেজায় খুশি।

অমুকের ছেলেটার নাকি বিয়ে হলো
মেয়েটা নাকি খুব সুন্দর
ধুর, মেয়েটার কপাল পুড়ল।
ছেলেটা তো বাজে।

আচ্ছা, অমুক নাকি সুন্দর বাড়ি করল,
করবেই তো। ঘুষের টাকা। এ রকম করাই যায়।

অমুক নাকি নির্বাচনে দাড়িয়েছে, লোকটি নাকি ভালো।
ধুর, ভালো! ছাই।
সে তো ভাটিয়া।
মানে তার পিতৃপুরুষ পঞ্চাশ বছর আগে এসেছে নোয়াখালী থেকে।
কিন্তু কমলা হ্যারিস, ভারতীয় জিন
সে ভাইস প্রেসিডেন্ট হলো মার্কিন মুল্লুকের
তাহলে সেটি কি?
না না বাপু, এসব প্রশ্নের উত্তর দিতে বিব্রত হই।

ওমুক পলিটিশিয়ান খুব খারাপ
একবার ছেলের চাকুরীর জন্য গিযেছিলাম, কাজ হয়নি
অথচ দিবানিশি সুশাসনের কথা বলি।
অমুক নেতাগীরি করে?
ক’জনে দান দক্ষিণা করে?
অথচ আমি নিজে চার আনা কাউকে দিই না।

সোহরাওয়ার্দি ময়দানে যাই না বোটানিকেল গার্ডেনেও না
ছেলেমেয়েরা নষ্টামি করে শেষ করল
যেন প্রেমলীলার পূণ্য ভূমি।
অথচ ঐ বয়সে কত যে চিটি লিখে কত জনের পিছনে ঘুরেছি
তার ইয়াত্তা নেই।
কপোত কপোতি দেখে কত আফসোস হতো
বুকের উপর ঢেকির পার পড়ত
বেমালুম ভুলে গেছি।

আচ্ছা, শীত গেল, ঋতুরাজ বসন্ত এলো
ধুর ছাই। অনর্থক কবিগুরু বাড়িয়ে বলেছেন।
বাতাসে ধুলি, রুক্ষ্ম প্রকৃতি, গাছের ঝড়া পাতা
বসন্ত! ঋতু হলো না কি, কবিদের যত রাবিস কল্পনা।

আচ্ছা, সরকার নাকি ভূমিহীনদের পাকা বাসগৃহ নির্মান করে দিলেন
আমি ঢাবির আইন বিভাগের এক শিক্ষকের কণ্ঠে তখন উচ্চারণ করি,
শিক্ষক ছাত্র পড়াবে, ডাক্তার চিকিৎসা দেবে এতে ধন্যবাদের কি আছে?
বরং দুর্নিতি হলো কি না, এটাই দেখার বিষয়।।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone