শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
বিএনপি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে: লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু লালমনিরহাটে এলসিসিআই মডেল স্কুলের পাঠ সমাপনী ২০২৪খ্রি. অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দিন দিন কমছে আখ চাষ লালমনিরহাটের শালবন হতে পারে পর্যটন কেন্দ্র লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত

মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ বাড়ছে

অতি স্বল্প খরচে ও কম পরিশ্রমে বেশি লাভ হওয়ায় মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাটের কৃষকদের। ফলে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এই মিষ্টি আলুর চাষ। বর্তমানে লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভার বিভিন্ন এলাকার কৃষকরা মিষ্টি আলু চাষ করেছে। উৎপাদিত আলুর বাজার মূল্য ভালো হওয়ায় দিন দিন বাড়ছে আলুর চাষাবাদ।

কৃষকরা জানায়, পতিত জমিতে মিষ্টি আলু চাষে লাভবান হওয়ায় তাদের ধারণা পাল্টে যায় এবং মিষ্টি আলু চাষে তারা আগ্রহী হয়ে উঠেন। বছরের একটি মাত্র ফসল মিষ্টি আলু চাষ করে অনেকই লাভবান হচ্ছেন।

কুলাঘাট ইউনিয়নের মিষ্টি আলু চাষি জুরান আলী, বেলাল হোসেন, আলম জানান, প্রতি বিঘা মিষ্টি আলু চাষে তাদের খরচ পড়ে ৫ থেকে ৬হাজার টাকা। উৎপাদিত আলু বিক্রি করা যায় ২৫ থেকে ৩০হাজার টাকা। ফলে খরচ বাদে প্রতি বিঘায় তাদের মুনাফা দাঁড়ায় ১৫ থেকে ২০হাজার টাকা।

চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মিষ্টি আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে। এবং বাজারে ভালো দাম পাওয়ায় খুশি চাষিরা। এখানকার উৎপাদিত মিষ্টি আলু খেতে অনেক মিষ্টি ও সুস্বাদু হওয়ায় দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

এদিকে মিষ্টি আলুর ব্যবসায়ী শুকুর উদ্দিন, মহাব্বর জানান, তারা এখানকার মিষ্টি আলুর জমি এবং জমি থেকে উঠানো আলু পাইকারি দরে কিনে নিয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকায় বিক্রি করে থাকেন। এই এলাকার উৎপাদিত মিষ্টি আলুর দেশব্যাপী চাহিদা থাকায় তারাও বেশ লাভবান হচ্ছেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ও পরামর্শে এখানকার কৃষকরা মিষ্টি আলু চাষ করে বেশ লাভবান হচ্ছেন। ফলে প্রতি বছরেই বাড়ছে আবাদের পরিমাণ।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone