লালমনিরহাটে জিংক সমৃদ্ধ ধানের বীজ নিয়ে বিক্রেতাদের সাথে বাজারজাতকরণ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোববার সকালে বেসরকারী সংস্থা হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশের কমার্শিয়ালাইজেশন অফ বায়োফর্টিফাইড ক্রপস (সিবিসি) প্রোগ্রাম-এর সহায়তায় লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদ সভা কক্ষে লালমনিরহাট নজীর (নতুন জীবন রচি) সংস্থা ওই কর্মশালার আয়োজন করে।
দেশ ব্যাপী বীজ কোম্পানী স্থানীয় বীজ কোম্পানী, বিএডিসি ডিলার, খুচরা বীজ ব্যবসায়ী এবং জিংক ধান চাষীদের সমন্বয়ে হারভেস্ট প্লাস বাংলাদেশ সিবিসি প্রকল্পের প্রকল্প সমন্বয়কারী এবং প্রকল্প কর্মকর্তাদের নিয়ে এক দিনের ওই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুর ইসলাম আহমেদ-এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিবিসি প্রকল্প সমন্বয়কারী সৈয়দ মোঃ আবু হানিফা। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিবিসি প্রকল্পের প্রকল্প কর্মকর্তা মোঃ রুহুল কুদ্দুস জিংক সমৃদ্ধ ধানের গুরুত্ব, উপকারিতা ও বৈশিষ্ট্য বিষয়ে আলোচনা করেন। কর্মশালা সঞ্চালন করেন নজীরের সমন্বয়কারী মোঃ মোশাররফ হোসেন।
কর্মশালায় মুক্ত আলোচনায় জিংক ধান উৎপাদনকারী চাষীরা বলেন, জিংক ধান প্রচলিত জাতের তুলনায় ব্লাস্ট রোগ প্রতিরোধী এবং ফলনও সন্তষজনক। তারা বীজের সহজলভ্যতা সরবরাহের গুরুত্ব আরোপ করেন।
বীজ কোম্পানীর প্রতিনিধিরা বলেন, তাঁদের নিকট এ বৎসর যথেষ্ট পরিমাণ বীজ মজুত আছে। খুচরা বীজ ব্যবসায়ীরা যোগাযোগ করে বীজ গ্রহণ করতে পারেন।