শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটের চাষীদের বাদাম চাষে আগ্রহ বাড়ছে লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ সমিতি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে মাষকলাই (ঠাকরি কালাই) চাষ! লালমনিরহাটে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক নাটক প্রদর্শন অনুষ্ঠিত দৃষ্টি নন্দন সৌন্দর্য লালমনিরহাটের হাতিরঝিল! লালমনিরহাটে চর খাটামারী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত)কে চাকুরী হতে অব্যাহতির আবেদন! পাটগ্রামে বিচার ও ফাঁসির দাবীতে সড়ক অবরোধ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত আদিতমারী উপজেলা বিএনপি’র যৌথ কর্মী সভা অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে বিএনপি’র কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
ঈদকে ঘিরে মাংস কাটার কাঠের গুঁড়ির কদর বেড়েছে

ঈদকে ঘিরে মাংস কাটার কাঠের গুঁড়ির কদর বেড়েছে

পবিত্র ঈদ উল আযহার শেষ মুহূর্তে মুসলিম সম্প্রদায়ের সাধারণ মানুষ এখন কোরবানির পশু ক্রয়-বিক্রয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরই মধ্যে কোরবানির আনুষাঙ্গিক জিনিস পত্রের চাহিদা বেড়েই চলছে। দা, ছুরি, চাকু, বটি, কাটারির পাশাপাশি মাংস কাটার কাঠের গুঁড়ির চাহিদাও বেড়েছে।

 

কোরবানি ঈদকে ঘিরে লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন স্থানে কোরবানির আনুষাঙ্গিক জিনিস পত্রের কেনাবেচা বেড়েছে। সেই সাথে কাঠের গুঁড়ির চাহিদা এখন তুঙ্গে। সাধারণত বেল, পানিয়াল, জাম, তেঁতুল কাঠ দিয়ে গুঁড়ি তৈরি করা হয় যাতে মাংস কাটার সময় মাংসে কাঠের গুঁড়া না লাগে। কিছু কিছু কাঠ ব্যবসায়ী এসব সরঞ্জাম নিয়ে প্রস্তুত রয়েছেন। হাট-বাজারে বিভিন্ন সাইজের কাঠের গুঁড়ি পাওয়া যায়। এসব প্রকারভেদে ৩শত থেকে ১হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

শুক্রবার (৮ জুলাই) দুপুরে সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে ও স-মিলে কাঠের গুঁড়ি বিক্রি করছেন কাঠ ব্যবসায়ীরা।

 

কাঠ ব্যবসায়ী ছাত্তার ও স-মিল ব্যবসায়ী দুলাল বলেন, প্রতি বছর কাঠের গুঁড়ি বিক্রি করি। তবে বেল, পানিয়াল, জাম, তেঁতুল কাঠ সহজে পাওয়া যায় না। এ কাঠ বেশি দামে ক্রয় করতে হয়।

 

আরও জানা যায়, প্রতিটি সাধারণ মানের গুঁড়ি বিক্রি হচ্ছে ৩শত টাকা থেকে ৫শত টাকায়।

 

কোদালখাতা গ্রামের আজিজুল হক বলেন, বর্তমানে বেল কাঠের গুঁড়ি পাওয়া খুব কঠিন। একটি গাছের গুঁড়ি কিনেছিলাম ১হাজার ৭শত টাকা দিয়ে। যা করাত দিয়ে দুইটি গুঁড়ি করেছি। এগুলো মাংস কাটার জন্য ব্যবহার করবো।

 

এছাড়াও গুঁড়ির চাহিদা থাকায় লালমনিরহাট জেলা শহরের বিভিন্ন দোকানের সামনে ব্যবসায়ীরা দেশীয় তৈরি বিভিন্ন ধরনের দা, ছুরি, বটি, চাকু, চাপাতি, কাঠের গুড়ি ইত্যাদি বিক্রি করছেন।

 

উল্লেখ্য যে, ক্রেতারা তাদের পছন্দ অনুযায়ী এসব জিনিস কিনছেন। বিক্রেতারাও এতে খুশি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone