শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
বিএনপি সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে: লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু লালমনিরহাটে এলসিসিআই মডেল স্কুলের পাঠ সমাপনী ২০২৪খ্রি. অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে দিন দিন কমছে আখ চাষ লালমনিরহাটের শালবন হতে পারে পর্যটন কেন্দ্র লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত
কৃষকরা নার্সারী করে স্বাবলম্বী

কৃষকরা নার্সারী করে স্বাবলম্বী

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার মোগলহাট ইউনিয়নের কোদালখাতা, ভাটিবাড়ী, কাকেয়া টেপা, ফুলগাছ গ্রামের কৃষকরা নার্সারী বাগান করে এখন স্বাবলম্বী হয়েছে।

 

লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকে উত্তর দিকে এ গ্রামগুলো অবস্থিত। উক্ত গ্রামগুলো মোগলহাট ইউনিয়ন পরিষদের অন্তর্ভূক্ত। কয়েক হাজার পরিবারের লোকজন গ্রামগুলোতে বসবাস করে। অনেকেই নার্সারী বাগান করেছে।

 

ওই গ্রামগুলোতে গিয়ে লক্ষ্য করা গেছে, অনেক নার্সারী বাগান। প্রায় প্রতিটি বাগানের মালিক ও শ্রমিকরা ঘাস নিড়ানী ও গাছের পরিচর্যায় ব্যস্ত আছেন। নার্সারী বাগান করে অনেকে স্বাবলম্বী হয়ে সংসারে সচ্ছলতা ফিরিয়ে এনেছেন।

 

গ্রামের লোকজন জানান, যে জমিতে নার্সারী বাগান দেখা যাচ্ছে, সেই জমিতে আগে ফসল করা হতো। ফসল উৎপাদনের চেয়ে নার্সারী বাগানে বেশি লাভ। তাই গ্রামের কৃষক ফসলের পরিবর্তন করে নার্সারীর প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। বিভিন্ন ফলজ, সুপারি, নারিকেল ও কাঠ এবং ঔষুধী জাতীয় ছাড়া অনেক ধরনের বাহারি গাছ নার্সারী বাগানে পাওয়া যায়।

 

তাদের দাবী নার্সারী বাগান করার ক্ষেত্রে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও সামাজিক বনায়নের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন।

 

সাইফুল নার্সারীর প্রোঃ মোঃ বেলাল হোসেন বলেন, গাছ লাগিয়ে গড়ুন দেশ, সুন্দর করুন পরিবেশ।

 

তিনি আরও বলেন, আমার নার্সারীতে বিভিন্ন প্রকার দেশি-বিদেশি ফুল-ফল, হাইব্রীড কলম, ফলজ, বনজ, ঔষধী চারা গাছ পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করে থাকি।

 

উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম খন্দকার বলেন, আমরা কৃষি বিভাগ থেকে সাধ্যমত সহায়তা করা চেষ্টা করি। তারা যখনই আমাদের ডাকেন আমরা সরেজমিনে গিয়ে পরামর্শ দিয়ে থাকি। এতে তাদের সমস্যাগুলো সমাধান হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone