শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
কলাচাষে ঝুঁকছে লালমনিরহাটের চাষিরা, প্রতি হাটে অর্ধকোটি টাকার বেচাকেনা লালমনিরহাটে জেলা পর্যায়ে মানবপাচার প্রতিরোধ ও দূর্যোগ সতর্কবার্তা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত সহকারী অ্যাটর্নি-জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন লালমনিরহাটের রোহানি সিদ্দিকা লালমনিরহাটের ঐতিহ্য নদীতে মাছ ধরার কাঠাল দি‌য়ে মাছ শিকার তিস্তার ক্ষুদে শীতার্ত শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়ালো রোটারি ক্লাব অব লালমনিরহাট লালমনিরহাটে আগামী ১৮ জানুয়ারি বিশ্বনন্দিত ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারি’র তাফসীরুল কুরআন মাহফিল লাশের মুক্তি লালমনিরহাটে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম কার্যালয় ও পাঠাগার এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে রেলওয়ের জমিতে থাকা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু

লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলায় লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে আক্রান্ত হচ্ছে গরু।

 

এদিকে কালীগঞ্জ উপজেলায় গত ১০দিনে ১শতাধিক গরু ও বাছুর আক্রান্ত হয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে বলে জানা গেছে।

 

কালীগঞ্জ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেনারি সার্জন ডাঃ ফেরদৌসুর রহমান জানান, কালীগঞ্জ উপজেলার প্রতিটি এলাকা থেকে এ রোগ সংক্রমণের সংবাদ আসছে। তিনি এ রোগের নাম লাম্ফি স্কিন ডিজিস বলে জানিয়েছেন। তবে মৃত্যুর ঝুঁকি কম বলে দাবি করেন তিনি।

 

এদিকে পবিত্র ঈদ উল আযহার আগে আকস্মিকভাবে লাম্ফি স্কিন ডিজিস রোগে হাজার হাজার গরু আক্রান্ত হয়ে পড়ায় গরু খামারীসহ কৃষকদের মাঝে চরম আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে।

 

জানা গেছে, প্রথমে গরুর তীব্র মাত্রার জ্বর আসে এরপর আস্তে আস্তে সারা শরীরে চামড়ায় গোটা গোটা হয়ে যায়। গলাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে পানি নামে ফলে গরু ঘাস বা খর ও ভূষি কিছুই খেতে পারে না।

 

এ ব্যাপারে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ে গিয়ে কোন প্রতিকার পাচ্ছে না তারা। ফলে পল্লী চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হয়ে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ও ইনজেকশন দিলে কিছুটা উপকার হলেও তেমন কোন উল্লেখযোগ্য উপকার হচ্ছে না।

 

বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, রংপুরের ৮টি জেলার প্রতিটি উপজেলায় এখন গরুর এই দূরারোগ্য ব্যাধি দেখা দিয়েছে। কোন প্রতিষেধক না থাকায় পালিত গরু নিয়ে দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন এই অঞ্চলের মানুষ। অনেকে না বুঝেই পল্লী চিকিৎসককে মোটা অংকের টাকা দিয়ে হচ্ছেন ক্ষতিগ্রস্ত। তবে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর বলছে, একমাত্র সচেতন থাকাই এই রোগের প্রতিকার।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone