শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে বিএসটিআই এর মোবাইল কোর্টেে অভিযানে ১০হাজার টাকা জরিমানা! পাটগ্রামে নবাগত জেলা প্রশাসক সাথে পরিচিত ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত আদিতমারী উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মী সমাবেশ ২০২৪ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং কর্তৃক জোরপূর্বক স্বাক্ষর; হামলার স্বীকার প্রধান শিক্ষিকা লিপিকা চৌধুরী! লালমনিরহাট জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ (ধরলা) সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজস্থ এর কমিটির অনুমোদন নিষিদ্ধ মাদক টাপেন্টাডল ট্যাবলেট বিক্রি, ফার্মেসী মালিকসহ দুইজনের জেল জরিমানা লালমনিরহাটের লতাবর একরামিয়া রহমানিয়া আলিম মাদরাসার বিভিন্ন খাতের অর্থ আত্মসাৎ এর অভিযোগ উঠেছে! লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এঁর আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠিত

বেড়েই চলেছে মাদকের চোরাচালান

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে বেড়েই চলেছে মাদকের চোরাচালান। লালমনিরহাট জেলার ৫টি উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি পৌরসভার বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে বেশি আসছে ফেনসিডিল, গাঁজা, ইয়াবা। স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নজরদারীর মধ্য দিয়েও মাদক সারা জেলায় বিক্রি হচ্ছে দেদার।

 

করোনা মহামারির এই দূর্যোগকালেও ঘরে বসে নেই মাদক চোরাকারবারিরা। নিত্যনতুন অপকৌশলে মাদকের চোরাচালান আসছে। কখনো অ্যাম্বুলেন্সে কিংবা পণ্যবাহী যানে; কাভার্ড ভ্যান, কখনো যানবাহনের ইঞ্জিনের কাভারে করে গন্তব্যে পৌঁছে যাচ্ছে গাঁজা, ফেনসিডিল কিংবা ইয়াবা। করোনার মধ্যে মাদকসেবীদের জন্য হোম ডেলিভারিও হচ্ছে। করোনাকালে লালমনিরহাটে মাদকের চোরাকারবার বেড়ে গেছে। ইতিমধ্যে অ্যাম্বুলেন্সে স্থানান্তর হচ্ছে ফেন্সিডিল, গাঁজা, ইয়াবা।

 

প্রায় প্রতিদিনই জেলার কোথাও না কোথাও গাঁজা, ইয়াবা, ফেনসিডিলের চালান ধরা পড়ছে। প্রতিদিনই মাদকের চালান আসছে। সড়কপথে এসব মাদক সারা দেশের গ্রাম পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। লালমনিরহাট দিয়ে ফেনসিডিল, গাঁজা বেশি আসছে।

 

বর্তমানে জেলার প্রতিটি গ্রামে মাদক পাওয়া যাচ্ছে। স্থানীয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর নজরদারীর মধ্য দিয়েও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িতোরা এ পেশা থেকে সরে পড়েছেননা।

 

এদিকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অনেক সোর্স আছে, যারা মাদকের বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সহায়তা করে থাকেন। কিন্তু সোর্সদের কোনো টাকা দেওয়া হয় না। প্রচলিত আছে, ১হাজার বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার হলে সোর্সকে দিতে হয় ৩০০ বোতল। পরবর্তী সময়ে সোর্সরা ঐ সব মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দেন। অথচ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর জন্য কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় সোর্সমানি হিসেবে। এসব টাকার কোনো হিসাব দেওয়া হয় না।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone