শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে
ধরলা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার বাঁধ; টেকসই বাঁধ নির্মানের দাবি

ধরলা নদীর ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদার বাঁধ; টেকসই বাঁধ নির্মানের দাবি

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাটে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে ধরলা নদীর ওয়াপদা বাজার-বাড়ীবনমালী পর্যন্ত ওয়াপদার বাঁধ। একদিকে, ধরলা নদীর তলদেশ ভরাট হয়ে বাড়ছে অতিরিক্ত পানি। অন্যদিকে, নির্মিত ঝুঁকিপূর্ণ ওয়াপদা বাঁধ।

বর্তমানে এ দুই কারণে দুশ্চিন্তায় দিন কাটছে লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নবাসীর। কুলাঘাট এলাকার ৪টি গ্রামের ধরলা নদীর কয়েক কিলোমিটার ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ রয়েছে। এ কারণে প্লাবনের আশঙ্কায় রয়েছেন স্থানীয়রা।

 

উত্তরের এই জনপদের মানুষকে বাঁচাতে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি এবং প্রয়োজনে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন তারা।

 

জানা যায়, লালমনিরহাট সদরের কুলাঘাটের বাড়ীবনমালী, চরকুলাঘাট, চর সোনাইকাজি, চরখাটামারী ধরলা নদী ভাঙ্গন এলাকা। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ধরলা নদীর ওয়াপদা বাজার-বাড়ীবনমালা পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার ওয়াপদা বাঁধ রয়েছে।

 

লালমনিরহাট সদরের কুলাঘাট ইউনিয়নের মহর খলিফার বাড়ি (ওয়াবদা বাজার), চানমিয়ার বাড়ি, অহেদ আলীর বাড়ি, জয়নাল মাস্টারের বাড়ি (ঝগড়ির বাজার), জুরান আলীর বাড়ি, মহর মিয়ার বাড়ি (উত্তর খাটামারী), রুস্তম আলীর বাড়ি, নুরবারিকের বাড়ি, দুলাল হোসেনের বাড়ি, (চরখাটামারী মামা-ভাগিনা বাজার) সবচেয়ে বাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ।

 

জলবায়ু পরিবর্তন ও ভৌগোলিক কারণে দুর্যোগের শিকার ধরলা পাড়ের মানুষ। বিশেষ করে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ওয়াপদা বাঁধ এলাকার মানুষের চরম বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দিচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওয়াপদা বাঁধে নিয়মিত মাটির কাজ না হওয়ায় বাঁধের বেশির ভাগ ধসে গেছে। বর্তমানে নাজুক আকার ধারণ করেছে এ বাঁধটি।

 

এর আগে ২০১৭ সালের ওয়াপদা বাঁধ ভেঙে উক্ত এলাকা প্লাবিত হয়। নষ্ট হয় লাখ লাখ টাকার মৎস্য ও জমির ফসল। বন্যার পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকে জরুরি ভিত্তিতে টেকসই বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

 

মোঃ আসাদুল হক, মোঃ আবু সাঈদ মোল্লা, মোঃ আশরাফুল হক বলেন, ধরলা নদীর তলদেশ ভরাট হওয়ার সঙ্গে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ওয়াপদা বাঁধ যদি উঁচু করা হতো, তাহলে পানি লোকালয়ের ঢুকতে পারত না। তাই বাঁধের জরুরী সংস্কার দাবি করছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone