আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট সদর উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা এবং ১৮, লালমনিরহাট-০৩ (লালমনিরহাট সদর) সংসদীয় আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপির বরাদ্দকৃত গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্প (টিআর) ও গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্প (কাবিটা) উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলছে।
জানা গেছে, লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার হারাটি ইউনিয়নের ভবেশ ডাক্তারের বাড়ী হতে অতুল ডাক্তারের বাড়ী পর্যন্ত, দূর্গা মন্দির হতে আবুর বাড়ী পর্যন্ত, মিন্টুর বাড়ী হতে ত্রিমুনী ব্রীজ পর্যন্ত, কুলাঘাট ইউনিয়নের আঃ জলিলের বাড়ী হতে শবজান হাজীর বাড়ী পর্যন্ত, মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের কাশিপুর সৈয়দের বাড়ীর পুল পর্যন্ত, পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের খয়রাতের বাড়ী হতে বাবুলের বাড়ী পর্যন্ত, বড়বাড়ী ইউনিয়নের হাফিজিয়া মাদ্রাসা, গোকুন্ডা ইউনিয়নের আমিনুলের বাড়ী হইতে কানাই ঠাকুরের বাড়ী পর্যন্ত, রাজপুর ইউনিয়নের চিনাতলী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে পশ্চিমে মতিয়ারের বাড়ীর সামন পর্যন্ত, খুনিয়াগাছ ইউনিয়নের প্রেমের বাজার হতে বালারঘাট দিয়ে মজিবরের বাড়ী পর্যন্ত, মোগলহাট ইউনিয়নের কাকেয়া টেপা মতির বাড়ী হতে কাকেয়া মসজিদ পর্যন্তসহ অন্যান্য টিআর, কাবিটা প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে।
আরও জানা গেছে, ১৮, লালমনিরহাট-০৩ (লালমনিরহাট সদর) সংসদীয় আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য গোলাম মোহাম্মদ কাদের এমপির বরাদ্দের উন্নয়ন মূলক কাজ ধর্মীয় উপাসনালয়- বালাটারী জামে মসজিদ, মাঝাপাড়া জামে মসজিদ, জুম্মাপাড়া জামে মসজিদ, বাবড়ী মসজিদ, কুলাঘাট বাজার জামে মসজিদ, নবীনগর জামে মসজিদ, খুটামারা সালামিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা, ৬নং ওয়ার্ড মুন্সীপাড়া বালিকা হাফিজিয়া মাদ্রাসা, টাংরুর বাজার মাদ্রাসা হারাটী, হারাটি ডি এস আই দাখিল মাদ্রাসা, শ্রী শ্রী গৌরী শংকর মন্দির, খুনিয়াগাছ হাজী জফুর উদ্দিন দ্বি-মুখী উচ্চ বিদ্যালয়সহ লালমনিরহাট সদর উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ ও মন্দিরে হয়েছে। তাছাড়া ও মাননীয় এমপি লালমনিরহাট সদর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের ৩০টি মসজিদে ১০হাজার করে টাকা ও ৫টি মন্দিরে ১৫হাজার করে টাকা বরাদ্দ দিয়েছেন।
জাতীয় পার্টি খুনিয়াগাছ ইউনিয়ন শাখার সভাপতি জুলফিকার আলী বুলু ও জাতীয় পার্টি কুলাঘাট ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মাহতাব আলী বলেন, এসব উন্নয়নের মধ্যে রয়েছে রাস্তা সংস্কার/মেরামত, শিক্ষা ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কার কাজ। এতে করে সাধারণ মানুষের জীবন মান উন্নয়ন হয়েছে। এ উন্নয়নের ধারা এমপি মহোদয় অব্যাহত রাখবেন বলে আমরা আশাবাদী।