শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা
লালমনিরহাটের দোকানে দোকানে ভেজাল ঔষধ

লালমনিরহাটের দোকানে দোকানে ভেজাল ঔষধ

আলোর মনি রিপোর্ট: লালমনিরহাট জেলার বিভিন্ন ফার্মেসীর দোকানে দোকানে দেদারছে বিক্রি হচ্ছে ভেজাল, নিম্নমানের ঔষধ। এক শ্রেণির অসাধু ডাক্তার-ব্যবসায়ী অতিরিক্ত মুনাফার লোভে এ সব ঔষধ বাজারে সরবরাহ করছেন। চাকচিক্য মোড়ক ব্যবহার করে স্বনামধন্য কোম্পানীর নামে বাজারে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে নিম্নমানের ঔষধ।

অভিযোগ রয়েছে, ওই সব ঔষধ ব্যবহারে মানুষ সুস্থ্য হওয়ার পরিবর্তে আরও নানান জটিল জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ড্রাগ সুপার ও স্থানীয় প্রশাসনের নজরদারির অভাবে মানহীন ঔষধ কিছু অসাধু কোম্পানী বিপণন করছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, মেট্টানিডাজল-৫০০মি.লিপ্রতিটি ট্যাবলেটের মূল্য ১টাকা ৩০পয়সা। অথচ এই নামের নকল ঔষধ ২০ হতে ২৫পয়সায় কিনে ১টাকা ৩০পয়সায় বিক্রয় করছে অনেকে। কিটোরোলাক ব্যাথানাশক প্রতিটি ১০মি.লি ট্যাবলেটের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ২০টাকা। কিন্তু একই রকম প্যাকেটে নিম্নমানের এ ট্যাবলেট ১টাকা দরে কিনে ২০টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। একই ভাবে দামি কোম্পানির নক মোড়কে বিক্রি হচ্ছে ভিটামিন ভিট, বলারিস্ট, নিরাময়, ওসাকা, বডি ফিল্ডার। এজিথ্রোমাইসিন নামক এন্টিবায়োটিক প্রতিটির বাজার মূল্য ৩৫ হতে ৫৫টাকা কিন্তু নকলটি ২টাকা করে কিনে ৩৫টাকায় বিক্রয় করছে অনেকে। এমনকি শহর ও গ্রামের পান, বিড়ি, মুদির দোকানেও এ নিম্নমানের এজিথ্রোমাইসিন পাওয়া যায়।

আরও অনুসন্ধানে জানা যায়, অখ্যাত কোম্পানিগুলোর প্রতিনিধিরা ঔষধ বিক্রেতা-ডাক্তারদের বিভিন্ন উপঢৌকন, নগদ টাকাসহ নানা সুবিধা দিয়ে থাকেন। আর এ সব কোম্পানির ঔষধ বিক্রি করে বিক্রতারাও অধিক মুনাফা অর্জন করছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone