শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের
একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

একটি বাড়ির জন্য মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের আকুতি

আলোর মনি ডেস্ক রিপোর্ট: রত্নাই নদীর পাশে ওয়াপদার (পানি উন্নয়ন বোর্ড)র রাস্তার উপর  দীর্ঘদিন থেকে বসবাস করে আসছেন এক বীর মুক্তিযোদ্ধার পরিবার।

লালমনিরহাট জেলার লালমনিরহাট সদর উপজেলার কুলাঘাট ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের বাড়ীবনমালি গ্রামের বীব মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর পরিবারটি খুব অবহেলায় অতিবাহিত করছে।

জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর স্ত্রী রাধা রাণী জানান, আমার স্বামী দীর্ঘদিন অসুস্থ্য হয়ে পরে থাকার পর এক বছর আগে মারা জান। ওনাকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সবদাহ করা হয়। আমাদের কোন জমি জমা নেই সেই কারনে দীর্ঘদিন থেকে রাস্তার ধারে কষ্ট করে দুই ছেলে, এক মেয়ে ও নাতি- নাতনীদের নিয়ে বসবাস করছি।

 

সরকারের কাছে দবি করে তিনি আরও বলেন, মানবিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে আমাদের পরিবারটির দিকে একটু সুদৃষ্টি দেন।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধা বিমল চন্দ্র বর্মন-এঁর ছোট ভাই জয়কান্ত চন্দ্র বর্মন বলেন, ভাই দেশের জন্য যুদ্ধ করেছে, এক সময় আমাদের যে সামান্য জমি ছিলো তা নদীর বুকে চলে গেছে। তার পর থেকে ভাই রাস্তার উপর বসবাস করতে থাকেন। আর আমি অন্যোর বাঁশ ঝারে বসবাস করে আসছি। শুনতেছি সরকার মুজিব বর্ষ উপলক্ষে ভূমিহীনদের বাড়ি করে দিচ্ছে আমাদেরকে যদি সেই সুবিধা দিতো তাহলে দুঃখ ঘুচে যেতো।

 

বীর মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র বলেন, ছোট বেলায় দেখতাম বাবা নদী ভাঙ্গনে সব নিঃস্ব হয়ে ওয়াপদার বাঁধে এসে ঘর তুলে। তখন থেকে কোন রকম ভাবে পরিবার পরিজন নিয়ে জীবন যাপন করে আসছি আমরা।

 

অভাবের কারণে বেশি লেখাপড়া করতে পারিনি। তাই সরকারি চাকুরি চাইনা চাই মাথা ঘোচানোর জন্য সঠিক ঠিকানা।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone