শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা
আগামীকাল ৬ ডিসেম্বর লালমনিরহাট মুক্ত দিবস

আগামীকাল ৬ ডিসেম্বর লালমনিরহাট মুক্ত দিবস

আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: আগামীকাল রোববার (৬ ডিসেম্বর) লালমনিরহাট মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে লালমনিরহাট জেলা পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হয়েছিল। ১৯৭১ সালের এই দিনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বাংলার বীর সেনানী মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা শ্লোগান দিয়ে বিজয়ের পতাকা উড়িয়ে ছিলেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগীয় শহর খ্যাত লালমনিরহাট ছিল বিহারী অধ্যুষিত এলাকা। এদের সহযোগিতায় পাকিস্তানী হানাদাররা নির্বিচারে নির্মমভাবে শুধু হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে ক্ষান্ত হননি, তারা বাঙ্গালী নারী-শিশুদের পৈশাচিক নির্যাতন করে হত্যা করেছিল। তৎকালীন প্রভাবশালীরা তৈরি করেছিল রাজাকার বাহিনী। পাকিস্তানী হানাদারদের দোসররা চালিয়েছিল ব্যাপক লুটপাট। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বুলেটের আঘাত আর রনকৌশলে ৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা তিস্তা বাংলাদেশ রেলওয়ে সেতু পাড়ি দিয়ে লালমনিরহাট ছাড়তে বাধ্য হয়। ওই দিন সূর্যোদয়ের সাথে সাথেই জয় বাংলা শ্লোগানে মুখরিত হয়েছিল লালমনিরহাট। তারা উড়িয়েছিল স্বাধীনতার লাল সবুজের বিজয়ের পতাকা। জাতীয় বিজয়ের ১০দিন পূর্বেই লালমনিরহাট পাকিস্তানী হানাদার মুক্ত হওয়া এ জেলার মানুষের সংগ্রামী আত্মত্যাগের পরিণতি। ফলে ৬ ডিসেম্বর বর্তমান লালমনিরহাট জেলার ভৌগলিক সীমানা পাকিস্তানী বাহিনী মুক্ত হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone