আলোর মনি ডটকম ডেস্ক রিপোর্ট: অগ্রহায়ণ মাস আসলেই বাঁশের তৈরি কুলা-ডালির কদর বেড়ে যায়। ফসল কাটা-মাড়াইয়ের পর ধান থেকে পাতান (চিটা) ও ধুলা-ময়লা বের করার জন্য কৃষকের কুলা ও ডালির প্রয়োজন হয়। লালমনিরহাট জেলার ৫টি (লালমনিরহাট সদর, আদিতমারী, কালীগঞ্জ, হাতীবান্ধা, পাটগ্রাম) উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ২টি (লালমনিরহাট ও পাটগ্রাম) পৌরসভার হাটগুলোতে কুলা-ডালি বিক্রির ধুম পড়েছে। কুলা-ডালি তৈরির কাজে বেশকিছু গ্রামের দরিদ্র নারী-পুরুষ জড়িত রয়েছে। এ জেলার হাটগুলোতে বর্তমানে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বাঁশের তৈরি কুলা-ডালিসহ কুটির শিল্পের প্রতিটি জিনিসেরই বিক্রি বেড়ে গেছে। বছর ব্যাপী কমবেশী এসব জিনিস বিক্রি হলেও অগ্রহায়ণের আগে কুলা ও ডালির কদর বেড়ে যায়। তাই বিক্রির পরিমাণও বেড়ে যায়। প্রায় প্রতিটি হাটে কুলা ও ডালির পাশাপাশি বাঁশের তৈরি মাছ ধরার ছুটি, পলই, ঝাকাসহ বিভিন্ন উপকরণও বিক্রি হয়ে থাকে।