শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে মানব পাচার প্রতিরোধ কমিটির সদস্যদের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে নির্বাচিত হলেন যাঁরা! সার সিন্ডিকেট হোতারা ধোঁয়া ছোঁয়ার বাহিরে কেন লালমনিরহাটে তামাকের বিষে কমছে জমির ঊর্বরতা; বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি লালমনিরহাটে জেন্ডার-সংবেদনশীল দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ ও জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিযোজন বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে আত্মনির্ভরশীল দল এবং ইউডিএমসি এর মধ্যে অ্যাডভোকেসি এবং লবিং মিটিং অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাটগ্রামে শহীদ জিয়া স্মৃতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে
তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপরে

তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমার উপরে

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাটের তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ৩সেন্টিমিটার উপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আশ্বিন মাসেও লালমনিরহাট জেলার তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকার লোকজন নতুন করে আরও একটি বন্যার কবলে পড়েছেন।

 

সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) বিকাল ৩টা থেকে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা উপজেলার তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫১দশমিক ৭০মিটার। যা (বিপদসীমা ৫২দশমিক ১৫সেন্টিমিটার) যা বিপদসীমার ৪৫সেন্টিমিটার নিচে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে সবকটি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।

 

সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে অন্যান্য পয়েন্টে পানি কমে বিপদসীমার নিচে থাকলেও বিকাল ৩টার পর থেকেই কাউনিয়া পয়েন্টে বিপদসীমার উপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তিস্তা নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষ আবারও বন্যার কবলে পড়েছে গত এক সপ্তাহ ধরে।

 

ইতিপূর্বে পানির প্রবাহ বেড়ে যাওয়ায় তিস্তা নদীর তীরবর্তী লালমনিরহাটের কিছু কিছু এলাকার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে মর্মে খবর পাওয়া গেছে।

 

পানির প্রবাহের ধীরগতির কারণে তিস্তা নদীর তীরবর্তী লালমনিরহাটের ৫টি উপজেলার পানিবন্দি পরিবারগুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে পারেন। যা দ্রুত কাটিয়ে উঠা সম্ভব হবে।

 

বন্যা সতর্কীকরণ কেন্দ্রের দাবি, তিস্তায় এটি চতুর্থ বারের মতো বন্যা। বৃষ্টির কারণে উজানের গজলঢোবা ব্যারেজের পানির ঢেউয়ের ফলে পানির প্রবাহ বেড়েছিল। ডালিয়া পয়েন্টে তিস্তার পানির প্রবাহ কমেছে বলে দাবি করেছে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আসফাউদ্দৌলা।

 

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শুনীল কুমার বলেন, তিস্তার পানির প্রবাহ কোথাও কমেছে, আবার কোথাও বেড়েছে। বর্তমানে তিস্তা ব্যারাজের সবগুলো জলকপাট খোলা রয়েছে। তবে ভারতে পানির প্রবাহ কমে গেলে তিস্তার পানি আরও কমবে বলে গণমাধ্যমকে বলেন।

 

এদিকে ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে পানি সমতল ৩০.৩৪মিটার (বিপদসীমা ৩১.০৯মিটার) যা বিপদসীমার ৭৫সেন্টিমিটার নিচে।

 

অপরদিকে পাটগ্রাম পয়েন্টে পানি সমতল ৫৭.৩০মিটার (বিপদসীমা ৬০.৩৫মিটার) যা বিপদসীমার ৩০৫সেন্টিমিটার নিচে।

 

এছাড়া লালমনিরহাটের ধরলা নদী কবলিত মোগলহাট, কুলাঘাট ও বড়বাড়ী ইউনিয়নের কিছু কিছু এলাকায় বন্যায় প্লাবিত হয়েছে।

 

এছাড়াও রত্নাই, স্বর্ণামতি, সানিয়াজান, সাকোয়া, চাতলা, মালদহ, ত্রিমোহীনি, মরাসতি, গিরিধারী, গিদারী, ধোলাই, শিংগীমারী, ছিনাকাটা, ধলাই ও ভেটেশ্বর নদীতে বন্যার পানিও বাড়তে শুরু করেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone