শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
লালমনিরহাটে বিলুপ্তির পথে শিল্পী বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা চলে গেলেন লালমনিরহাটের লোকসংগীত শিল্পী গোপাল দোয়ারী! ভারত-বাংলাদেশের চিকেন নেক ফেনিকে টার্গেটে ব্যর্থ হয়ে পাহাড়িদের মদত দিচ্ছে! লালমনিরহাটের সাবেক মেম্বার জয়নাল আবেদীন-এঁর ইন্তেকাল হাতীবান্ধা উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সচিবকে কারণ দর্শানোর নোটিশ! আদিতমারীতে জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এর সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে রেলওয়ে শ্রমিক কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি আদায়ের লক্ষ্যে র‍্যালি ও শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত কালীগঞ্জে জেলা প্রশাসক এইচ এম রকিব হায়দার এর সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে ভুল কীটনাশক প্রয়োগে পুড়ে গেছে কৃষকের ধানক্ষেত! অধ্যক্ষ আবশ্যক এস বি এফ নার্সিং ইনিসটিটিউট, লালমনিরহাট
লালমনিরহাট পৌরসভার ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

লালমনিরহাট পৌরসভার ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

Exif_JPEG_420

লালমনিরহাট পৌরসভার ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের বাজেট ঘোষণা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

শনিবার (১ জুন) সকাল ১০টা ৩০মিনিটে লালমনিরহাট পৌর শপিং কমপ্লেক্স হলরুমে লালমনিরহাট পৌরসভার আয়োজনে এ বাজেট ঘোষণা ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

 

লালমনিরহাট পৌরসভার মেয়র মোঃ রেজাউল করিম স্বপন-এঁর সভাপতিত্বে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন দৈনিক প্রথম আলো প্রতিনিধি আবদুর রব সুজন, দৈনিক আমার সংবাদ প্রতিনিধি এস আর শরিফুল ইসলাম রতন, দৈনিক আলোকিত চিত্র প্রতিনিধি হেলাল হোসেন কবির, দৈনিক সময়ের আলো প্রতিনিধি তন্ময় আহমেদ নয়ন, দৈনিক কালবেলা প্রতিনিধি এসকে সাহেদ, দৈনিক সামাল প্রতিনিধি রাউফুল বরাত বাঁধন ঢালী, দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি মোয়াজ্জেম হোসেন, হ্যালো বাংলাদেশ প্রতিনিধি ফারুক আহমেদ সূর্য, দ্য ডেইলী স্টার প্রতিনিধি এস দিলীপ রায়, সাপ্তাহিক আলোর মনি সম্পাদক মাসুদ রানা রাশেদ, জাগো টুয়েন্টি ফোর ডট নেট প্রতিনিধি শাহজাহান সাজু, দৈনিক মানবজমিন প্রতিনিধি মিলন পাটোয়ারী, বৈশাখী টেলিভিশন প্রতিনিধি তৌহিদুল ইসলাম লিটন, দৈনিক দাবানল প্রতিনিধি রুহুল আমিন বাবু, দৈনিক যুগের আলো প্রতিনিধি আহমেদুর রহমান মুকুল, বাংলা বায়ান্ন নিউজ প্রতিনিধি আবির হোসেন সজল প্রমুখ। এ সময় লালমনিরহাট পৌরসভার ১নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোকলেছুর রহমান মুকুল, ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রাশেদুল হাসান রাশেদ, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর কিসমত আলী, ৪নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আজিজুর রহমান তুহিন, ৫নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুস সালাম, ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আব্দুস ছালাম, ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সোহেল রানা, ৮নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম, ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রবিউল ইসলাম এবং ১, ২, ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিসেস বিউটি রহমান, ৪, ৫, ৬নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুজাতা বেগম, ৭, ৮, ৯নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ফাতেমা বেগম, পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ হাসানুজ্জামান বসুনিয়া, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মোঃ শফিকুল ইসলাম পাটোয়ারীসহ লালমনিরহাট পৌরসভার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক এবং নাগরিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

 

লালমনিরহাট পৌরসভার মেয়র মোঃ রেজাউল করিম স্বপন বাজেট উপস্থাপনে বলেন, লালমনিরহাট পৌরসভার ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের জন্য ২৩কোটি ৩৫লাখ ১৯হাজার ১টাকার বাজেট ঘোষণা করা হয়। উক্ত বাজেট বাস্তবায়নে রাজস্ব আয় ধরা হয়েছে ৯কোটি ৭৭লাখ ১৮হাজার ২শত ৪৮টাকা এবং পানি সরবরাহ ও উন্নয়ন (প্রকল্পসহ) আয় ধরা হয়েছে ১৩কোটি ৯৪লাখ ৮৭হাজার ২শত ৯৬টাকা।

 

লালমনিরহাট পৌরসভার ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট বিবৃতিতে লালমনিরহাট পৌরসভার মেয়র মোঃ রেজাউল করিম স্বপন বলেন, রাজস্ব আয়ের উল্লেখযোগ্য খাতসমূহ হচ্ছে: গৃহ ও ভূমি কর, স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর কর, ট্রেড লাইসেন্স ও যানবাহন লাইসেন্স ফি, বিভিন্ন সনদ ফি, হাট-বাজার, বাস টার্মিনাল ও গণশৌচাগার ইজারা, ইমারত নির্মাণ অনুমোদন ও জমি পরিমাপ ফি, রোলার ভাড়া কল্যাণ তহিবলে অনুদান ইত্যাদি।

 

ব্যয়ের উল্লেখযোগ্য খাতসমূহ হচ্ছে: কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম, কঠিন ও পয়ঃবর্জ্য ব্যবস্থাপনা, জলাবদ্ধতা নিরসন, সড়কবাতি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিল, কবরস্থান ও শ্মশ্মশানের উন্নয়ন, পার্ক নির্মাণ ও সৌন্দর্য বর্ধন, দারিদ্র্য হ্রাসকরণ ও জেন্ডার একশন প্ল্যান বাস্তবায়ন, রাস্তা-ঘাট ও ড্রেন নির্মাণ, মোবাইল মেইন্টিনেন্স, মোটর যান যন্ত্রাংশ ক্রয় ও মেরামত, পানি সরবরাহ, আন্তর্জাতিক ও জাতীয় দিবস উদযাপন সহ সাহিত্য সংস্কৃতি ও খেলাধুলার মান উন্নয়ন, স্টেশনারী ও অফিস ব্যবস্থাপনা, মশক নিধন, মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ তহবিলে অর্থ প্রদান, চিকিৎসা সেবা, আর্থিক অনুদান প্রভৃতি।

 

আমার প্রধান লক্ষ হল সকল শ্রেণি-পেশার নাগরিকবৃন্দের সার্বিক সহযোগিতা ও পরামর্শ নিয়ে আমাদের পৌরসভাকে পরিচ্ছন্ন, সবুজ, স্বনির্ভর ও স্মার্ট নগরী হিসেবে গড়ে তোলা। এই লক্ষকে সামনে রেখে দায়িত্ব গ্রহণের পর হতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি।

 

যেমন- নগর পরিচালন ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণ, অফিস চত্বরে ব্যাংকিং সুবিধা ও হেল্প ডেস্ক চালুকরণ, জলাবদ্ধতা নিরসনে মাস্টার ড্রেসমূহ শুষ্ক মৌসুমে পরিষ্কারকরণ, বাড়ি বাড়ি গৃহস্থালী বর্জ্য সংগ্রহের ব্যবস্থা চালুকরণ, নতুন ৫ টি থ্রি হুইলার মটোরাইজড গার্বেজ ভ্যান সংযোজন, পচনশীল ও অপচনশীল বর্জ্য আলাদাভাবে রাখার জন্য ৩,৫০০ কমলা ও সবুজ রং এর ডাস্টবিন বিতরণ, শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে সবুজ ও কমলা ৪৩০টি বড় (১২০লি) ডাস্টবিন স্থাপন, স্যানিটারী ল্যান্ডফিলের কার্যক্রম চালুকরণ, পয়ঃবর্জ্য সংগ্রহ করার জন্য উন্নতমানের ভেকুট্যাগ চালুকরণ, কবরস্থান-শ্মশান উন্নয়নের জন্য পরিকল্পিতভাবে রাস্তা নির্মাণ, লাইটিং এর ব্যবস্থা, নিয়মিত আগাছা পরিষ্কার ও বৃক্ষরোপণ, বস্তিবাসী ও পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে ইউজিআইআইপি-থ্রি এর আওতায় সর্বমোট ১৩টি বস্তির অবকাঠামো নির্মাণকাজ সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন, পৌর এলাকায় সর্বমোট প্রায় ২৭ কি.মি. রাস্তা ও ১৪ কি.মি. ড্রেন উন্নয়ন এবং সংস্কার কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে, পৌরসভার ব্যবস্থাপনায় এ পর্যন্ত ৫+ বছর বয়সী ৫৬,০৭৭ জনকে সফলতার সাথে করোনার টিকা প্রদান, নতুন এম্বুলেন্স ক্রয় এবং বিনামূল্যে লাশবাহী গাড়ির ব্যবস্থাকরণ, পৌর অফিস ক্যাম্পাস সহ পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা ও ডিভাইডারে ফুল গাছ লাগানোর মাধ্যমে সৌন্দর্য বর্ধন, পৌর পাঠাগার ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন; ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষীয় প্রতিষ্ঠান এমটি হোসেন ইন্সটিটিউট- এর প্রাণচলো ফিরিয়ে আনার জন্য উচ্চ পর্যায়ে যোগাযোগ এবং পৌরসভার পৃষ্ঠপোষকতায় স্মৃতিচারণ ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক কর্মকান্ড, পৌরসভার তত্বাবধানে স্কুল পর্যায়ে বিষয়ভিত্তিক বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন, ৫১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্তমান ও সাবেক পৌরপরিষদের সকল সদস্য ও পরিবারবর্গ সমন্বয়ে মিলনমেলা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠানের আয়োজন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পৌরকর ও পানির বিল মওকুফ, পানি শাখা ব্যতীত পৌরসভার সমুদয় বকেয়া বিদ্যুৎ বিল ১০০% পরিশোধ, পৌর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ১০ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের উদ্যোগ গ্রহণ। পর্যায়ক্রমে বকেয়া বেতন ভাতা পরিশোধ করে বর্তমানে কিছু কর্মকর্তা কর্মচারীর সর্বোচ্চ ৪ মাসের বেতন বকেয়া রয়েছে। অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা শক্তিশালীকরণের জন্য বিভিন্ন স্থানে ‘ওয়াটার পয়েন্ট” স্থাপন, সড়কবাতির সংখ্যা দ্বিগুণ বৃদ্ধি করে ২৫০০ এ উন্নীত, ভৌতিক বিদ্যুৎ বিল এড়ানোর লক্ষে প্রতিটি বিলের বিপরীতে মিটার স্থাপন, পুরাতন সকল গাড়ি মেরামত ও সংস্কার করে সচলকরণ। যানজট নিরসনে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ কর্মী নিয়োগ, বকেয়া পৌর কর ও পানির বিল আদায়ে আলোচনা এবং ওয়ার্ড পর্যায়ে কর আদায় ক্যাম্পেইন, বিকাশের মাধ্যমে পানির বিল প্রদানের সুযোগ তৈরী, বিভিন্ন খেলার মাঠ সংস্কার, খেলার সামগ্রী বিতরণ ও মেয়র ফুটবল কাপের প্রবর্তন।

 

বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় যে সকল কাজ বাস্তবায়িত হতে চলেছে, তন্মধ্যে: লোকাল গভার্নমেন্ট কোভিড-১৯ রেসপন্স ও রিকভারি প্রকল্পে (এলিসিআরআরপি) ৬টি কিস্তিতে বাস্তবায়নের জন্য ৬.৬০ কোটি টাকা বরাদ্দ নিশ্চিত হয়েছে, যার প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তি বাবদ ২.২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ৪ কিলোমিটার রাস্তা ও ড্রেনের টেন্ডার আহবান করে কার্যাদেশ প্রদান করা হয়েছে। এসএনডি নেদারল্যান্ডস ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ও লালমনিরহাট পৌরসভা কর্তৃক গৃহীত Sustainable Uraan Water Cycle (SUWC) প্রকল্পের আওতায় স্যানিটেশন ব্যবস্থা উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পটি ৫ বছর মেয়াদী। ইন্টিগ্রেটেড সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্রকল্পের (ISWMP) আওতায় ল্যান্ডফিল সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন, ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট, ড্রেন নির্মাণ, যানবাহন প্রদান, জনসচেতনতা বৃদ্ধি, দক্ষ জনবল সৃষ্টি সহ বর্জ্য ব্যবস্থার মান উন্নয়নে সামগ্রিক কার্যক্রম ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। এটি একটি ৫ বছর মেয়াদী প্রকল্প এবং যার মূল্যমান আনুমানিক ৭৫ কোটি টাকা। UGIIP-III প্রকল্পের ফলোআপ প্রোগ্রাম IUGIP এর মাধ্যমে পারফর্মেন্স এর ভিত্তিতে অপারেশন ও মেইনিস্টনেন্স খাতে অর্থ বরাদ্দ প্রাপ্তির জন্য নিয়মিত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পৌর অফিস ভবন নির্মাণ ও পৌর কর্মীদের আবাসিক জন্য ভবন নির্মাণ প্রকল্প অনুমোদন। প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে পৌরসভার অত্যাধুনিক পশু জবাইখানা নির্মাণের লক্ষে টেন্ডার আহবান করা হয়েছে। পৌরবাসীর চিত্তবিনোদন ও মানসিক উৎকর্ষ সাধনের জন্য চাঁদনীবাজার সংলগ্ন আবাসনগামী এলাকায় পৌরসভার উদ্যোগে ও তত্ত্বাবধানে একটি ইকো ওয়াটার পার্ক নির্মাণের কাজ চলমান আছে। উল্লেখ্য পার্কটিতে আধুনিক সুবিধাদি সংযোজনের লক্ষে “বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা ও বিভাগীয় শহরে পার্ক নির্মাণ” প্রকল্পে অন্তর্ভূক্তিকরণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

 

আমরা পৌর নাগরিকবৃন্দের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করে বাস্তবতার নিরীখে একটি জনবান্ধব বাজেট প্রণয়নের জন্য চেষ্টা করেছি। আপনারা জানেন পৌরসভাকে মূলত নিজস্ব আয়ের উপর চলতে হয়। সরকারি যে অনুদান যেমন এডিপি বরাদ্দ আসে সেটির পরিমাণ অতি সামান্য, বৎসরে ৭০ লক্ষ টাকা মাত্র। ক্রমান্বয়ে এধরণের বরাদ্দের পরিমাণ কমিয়ে এনে পৌরসভাকে দ্বারী হওয়ার জন্য বারবারতাগিত দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও কিছু প্রকল্প থাকে যা দিয়ে নগরবাসীর সামগ্রিক চাহিদা পূরণ করা সম্ভব নয়। নগরবাসীর যেমন পৌরসভার কাছ থেকে বহুবিধ প্রত্যাশা থাকে তেমনি আমাদের প্রত্যাশা সম্মানিত নাগরিকবৃন্দ নিয়মিত পৌরকর ও পানির বিল পরিশোধের পাশাপাশি বিভিন্ন পর্যায়ে সহযোগিতা করবেন। তাহলে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছাতে পারবো, ইনশাআল্লাহ।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone