শিরোনাম :
সাপ্তাহিক আলোর মনি পত্রিকার অনলাইন ভার্সনে আপনাকে স্বাগতম। # সারাবিশ্বের সর্বশেষ সংবাদ পড়তে আমাদের সঙ্গেই থাকুন। -ধন্যবাদ।
শিরোনাম :
গণতন্ত্র আমাদের হাতের নাগালে নাই-লালমনিরহাটে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় লালমনিরহাটে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ও ঔষধ সেবা অর্ধেক মূল্যে হত দরিদ্রদের ছানি অপারেশন অরবিট চক্ষু হাসপাতালে লালমনিরহাটে শীতের হরেক রকমের পিঠার দোকানের পসরা নিয়ে বসছেন বিক্রেতারা বিএনপির কর্মী সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত বাবা-মাকে একটা বাড়ি করে দেওয়ার স্বপ্ন যেন চিরতরে হারিয়ে গেলো লালমনিরহাটের শহীদ শাহিনুর আলমের বিএনপির কর্মী সভা অনুষ্ঠিত যতদিন নির্বাচন হবে না, ততদিন স্বাভাবিক অবস্থায় দেশে ফিরে আসবেনা-অধ্যক্ষ আসাদুল হাবিব দুলু আলু চাষ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন লালমনিরহাটের কৃষকেরা লালমনিরহাটে সরকার ফার্মেসী এর শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত লালমনিরহাটে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচি (জিআর) চাল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগ
রেজিস্ট্রেশনের নামে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণের অভিযোগ

রেজিস্ট্রেশনের নামে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণের অভিযোগ

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার দক্ষিণ জাওরানী আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের নামে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে ওই প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দফতরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন অভিভাবকরা।

 

প্রাপ্ত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সরকারী বিধি অনুযায়ী ৮ম শ্রেণীর রেজিস্ট্রেশন ফি ১শত ১০টাকা ও ৯ম শ্রেণীর রেজিস্ট্রেশন ফি ১শত ৭১টাকা। কিন্তু দক্ষিণ জাওরানী আব্দুল লতিফ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সরকারী এ বিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ৮ম শ্রেণীর ৮৬জন শিক্ষার্থীর কাছে ৪শত টাকা এবং ৯ম শ্রেণীর ৯৬জন শিক্ষার্থীর কাছে ৫শত টাকা করে আদায় করেন।

 

এতে ৮ম এবং ৯ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের কাছে রেজিস্ট্রেশন ফি এর অযুহাতে ৫৬হাজার ৫শত ২৪টাকা অতিরিক্ত আদায় করেন ওই প্রধান শিক্ষক জসিম উদ্দিন। এ ঘটনায় প্রতিকার চেয়ে গত ১২ সেপ্টেম্বর লালমনিরহাট জেলা প্রশাসকসহ বিভিন্ন দফতরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই বিদ্যালয়ের সাধারণ অভিভাবকবৃন্দ।

 

এ বিষয়ে প্রধান শিক্ষক জসিম উদ্দিন অতিরিক্ত টাকা গ্রহণের বিষয়টি স্বীকার করে সাংবাদিকদের বলেন, বিদ্যালয়ের অন্যান্য খরচের ব্যয় মিটাতে শিক্ষার্থীদের কাছে থেকে বিভিন্ন সময় সরকারী ফি এর পাশাপাশি অতিরিক্ত কিছু টাকা গ্রহণ করা হয়। যা বিদ্যালয়ের উন্নয়নসহ যাবতীয় কাজে ব্যয় করা হয়ে থাকে।

 

হাতীবান্ধা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আহমদ আহসান হাবীব সাংবাদিকদের বলেন, এ ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। ইতিমধ্যে একাডেমিক সুপারভাইজারকে তদন্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন




এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Design & Developed by Freelancer Zone